ইসলামী শরীয়াহ আইন বাস্তবায়ন জরুরি: দেশের প্রতিটি সেক্টর এখনোও অনিয়মে ভরা! এমন কোনো অপরাধ নাই যা মানুষ করছে না! আফসোস! কেনো মানুষ এতো সুন্দর জীবন ব্যবস্থাপনার দিকে শীঘ্রই আসছে না? অন্যদের দাওয়াত দিচ্ছে না? প্রতিটি মুসলিম সংগঠনের নেতাকে উত্তম পন্থায় সবকিছু সাজাতে হবে। উত্তম কর্মী তৈরি করা লাগবে। দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, সাম্প্রতিক বাংলাদেশে ইসলামি খিলাফা ব্যবস্থার কায়েম যারা করতে চাচ্ছেন, তারা ছাড়া বাকিদের অবস্থান উত্তম পন্থার থেকে অনেক দূরে! তবে কেনো তারা শরীয়াহ ভিত্তিক জীবন গঠন করছে না? বাংলাদেশে ইসলামী শরীয়াহ'র প্রয়োজনীয়তা নিয়ে মানুষ কেনো একে অপরের সঙ্গে নিত্যদিনে আলাপ-আলোচনা করছে না? দেশে তো শান্তি ফিরে আসেনি। মানব রচিত আইনের উপর এ জাতি সন্তুষ্ট হয়ে কেনো রইলো? বাংলাদেশের মুসলিমরা আল্লাহর বিধানকে নিজেদের প্রয়োজনে জীবনে কেনো অপরিহার্য করে তুলছে না? তবে, এ দেশে... ইসলামী শরীয়াহ আইন বাস্তবায়নের পক্ষে অবস্থান যাঁদের; ১| মুফতি জসীম উদ্দিন রাহমানী। ২| মুফতি কাজী ইব্রাহিম। ৩| শাইখ হারুন ইজহার (বাঁশখালী)। ৪| মুফতি মাহমুদুল হাসান গুনবী। ৫| ড. খলিলুর রহমান নেছারাবাদী। ৬| ড. শামশুল আরেফিন শক্তি। ৭| আবু ত্ব হা মোহাম্মদ আদনান। ৮| আসিফ আদনান। ৯| তামিম আল-আদনানী। ১০| ড. মাহমুদুর রহমান (সম্পাদক: দৈনিক আমার দেশ)। ১১| আসিফ মাহতাব উৎস। ১২| ড. সরওয়ার আলম স্যার। ১৩| মুফতি সাখাওয়াত হোসেন রাজি। ১৪| অধ্যাপক মফিজুর রহমান। উপরিউক্ত সম্মানিত লেখক ও গবেষক, আলেমদের আগামীর বাংলাদেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠার পক্ষে শক্তিশালী ভাবে জোরালো ভূমিকায় একসাথে দেখতে পাবেন। হয়তো আগামী ২০২৮ সালে বাংলাদেশে ইসলামি রাষ্ট্র ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য সর্বাত্মক আন্দোলন বা জিহাদের ঘোষণা দেওয়া হতে পারে। যাতে সমস্ত মুসলিম উম্মাহকে এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে বলা হবে। বাংলাদেশের মুসলিম উম্মাহর স্বার্থে এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করবে- আরও কয়েকটি দেশ বা গুষ্ঠি; এগুলো হলো: ১| আফগানিস্থান। ২| টিটিপি পাকিস্তান। ৩| আরসা আর্মী মুজাহীদ। ৪| কাশ্মির মুজাহীদ আর্মী। ৫| ইসলামিক রেজিস্ট্যান্স ইন ইরাক। তবে, প্রথমে ৩৬ জুলাইয়ের মতো আন্দোলন পদ্ধতি হবে। রাষ্ট্র কতৃক বাধা আসলে, এ যুদ্ধ স্থায়ী হতে পারে অন্ততঃ ১০ বছর। এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ ও এর গুরুত্ব আগামী ২০২৬ সালে নাগরিকদের মাঝে অপরিহার্য শরীয়াহ বলে উপস্থাপন করা হবে।। "ভালো থাকুক দেশবাসী, ভালো হোক আমার বাংলাদেশ"..!!