
Jamaat Dhaka City North
9.7K subscribers
About Jamaat Dhaka City North
Official WhatsApp Channel of Dhaka City North, Bangladesh Jamaat-e-Islami. 👉Web: https://www.jamaatdhakacitynorth.org Follow us on: 👉FB: https://www.facebook.com/bji.dcn 👉TW: https://twitter.com/bjidcn 👉IG: www.instagram.com/bji_dcn 👉TG: https://t.me/bjidcn 👉YT: https://www.youtube.com/bjidcn
Similar Channels
Swipe to see more
Posts

🛑LIVE🛑 আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষ থেকে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে শ্রমজীবী মানুষদের মাঝে ইফতার সামগ্রী উপহার অনুষ্ঠান আয়োজনে: বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াত। লাইভ লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/share/v/15zNG7VHQa/

https://youtu.be/8Cx2zyb1Ejs?si=1kINhnVPLzkfWJmp

*ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের বিক্ষোভ* >দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা সময়ের সবচেয়ে বড় দাবি। >রমযানের পবিত্রতা রক্ষায় সরকারকে আপোষহীন হতে হবে -মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন মাহে রমজান মহিমান্বিত মাস, যে মাসে মহাগ্রন্থ আল কুরআন নাজিল হয়েছে এবং এ মাসেই বদর যুদ্ধ ও ফতেহ মক্কা সহ ইসলামের বড় বড় বিজয় এসেছে;তাই এ বরকতময় মাসে সকলকে যথাযথভাবে সিয়াম ও কিয়াম পালনের মাধ্যমে তাক্বওয়া অর্জন ও আত্মশুদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। তিনি আজ বেলা ২টায় রাজধানীর মিরপুর-১-এর সনি মোড়ে কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর আয়োজিত মাহে রমাদানের পবিত্রতা রক্ষা ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের দাবিতে বিক্ষোভ পূর্ব সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিমের পরিচালনায় সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য হেমায়েত হোসেন, মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ, ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার,মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্য নাসির উদ্দীন, শহিদুল্লাহ, হেদায়েত উল্লাহ, শাহ আলম তুহিন,অধ্যাপক আনোয়ারুল হক প্রমুখ। সমাবেশের পর ঢাকা মহানগরী উত্তর আমীর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিনের নেতৃত্বে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণের শেষে কাজীপাড়া মেট্রোরেলের নিচে এসে পথসভার মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত সভার মাধ্যমে শেষ হয়। সেলিম উদ্দিন বলেন, দেশের সকল ধর্মের মানুষ স্বাধীনভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালনের ব্যাপারে পুরোপুরি স্বাধীন। কিন্তু যারা ঈমানের দাবিদার তাদেরকে পুরোপুরি কুরআন-সুন্নাহ যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। মূলত, আল্লাহ তা’য়ালা আমাদের ওপর সিয়াম পালনকে অত্যাবশ্যকীয় করে দিয়েছেন। পবিত্র কালামে হাকিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের ওপর সিয়ামকে ফরজ বা অত্যাবশ্যকীয় করে দেওয়া হয়েছে; যেমন তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর অত্যাবশ্যকীয় করে দেওয়া হয়েছিলো; যেন তোমরা তাক্বওয়া অর্জন করতে পারো’। কিন্তু একশ্রেণির মানুষ আছে যারা বাস্তবজীবনে ইসলামের অনুসারী না হয়ে ভোটের সময় টুপি, তসবীহ হাতে নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ক্ষমতায় গিয়ে কুরআনের অনুশাসন অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করেন না। অথচ কালামে পাকে ঘোষণা করা হয়েছে, যারা আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারা জালেম, ফাসেক এবং কাফের। তাই আগামীদিনে যারা কুফরি, ফাসেকী ও জালেমের ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে জনগণ আর তাদের পক্ষে রায় দেবে না। তাদেরকে এদেশে রাজনীতি করতে হলে নির্বাচনের ইশতেহারে কুরআন-সুন্নাহর ভিত্তিতে দেশ পরিচালনায় প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। তিনি দেশকে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে সকলকে জামায়াতে পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, জনগণ জামায়াতকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় পাঠালে এদেশকে একটি একটি কার্যকর গণমুখী রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে। আর তারই পূর্ব প্রস্তুতি হিসাবে দেশে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল, দাতব্য প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা সহ বিভিন্ন জনহিতকর কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। আমরা আত্মকর্মসংস্থান, বেকারত্ব দূরীকরণের জন্য কর্জে হাসানা, অফেরৎযোগ্য অর্থপ্রদান সহ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক ব্যবসায়িদের পুঁজির যোগান দিয়ে যাচ্ছি। যাতে দেশের প্রান্তিক শ্রেণির মানুষ আত্মনির্ভরশীল হয়ে ওঠে। তিনি ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত দেশ গড়তে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, শ্রেণি ও পেশা নির্বিশেষে সকল শ্রেণির মানুষের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। মহানগরী আমীর বলেন, পবিত্র মাহে রমজান কুরআনের মাস। এ মাসে কুরআন নাযিল হয়েছিলো বলেই এ মাসের মর্যাদা অন্য মাসের তুলনায় সমধিক। আর রমযানের কারণেই কুরআনের মর্যাদাও সমুন্নত হয়েছে। তাই এ মাসে রোজা পালন রোজাদারদের জন্য সহজ করার জন্য সরকারকে কার্যকর পক্ষক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা সময়ের সবচেয়ে বড় দাবি। একই সাথে দিনের বেলা হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ সহ সকল প্রকার অস্থিরতা, নগ্নতা ও বেহায়াপনা বন্ধের জন্য নিতে হবে কার্যকর পদক্ষেপ। সর্বোপরি দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে গ্রহণ করতে হবে কঠোর ও কার্যকর পদক্ষেপ। তিনি রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় সরকারকে আপোষহীন ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।


https://www.youtube.com/live/Gv388apJ2SE?si=YQVWLm_GrkZGMywr

তারিখ: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ বিবৃতি *জনাব রুহুল কবির রিজভীর ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ* : মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জনাব রুহুল কবির রিজভীর ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান ২৫ ফেব্রুয়ারি নিম্নোক্ত বিবৃতি প্রদান করেছেন:- “গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসের সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জনাব রুহুল কবির রিজভী ‘জামায়াত যখনই সুযোগ পেয়েছে বিএনপিকে পেছন থেকে ছুরিকাঘাত করার চেষ্টা করেছে’ মর্মে যে ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করেছেন আমি তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। তার এ বক্তব্যের মধ্যে সত্যের লেশমাত্রও নেই। তার এ বক্তব্য অন্যায়, অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্ক্ষিত। তার ঐ বক্তব্য বিএনপির ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য; জামায়াতে ইসলামীর ক্ষেত্রে নয়। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৯১ সালে নিঃশর্তভাবে সমর্থন দিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। বিনিময়ে তারা ক্ষমতায় গিয়ে অধ্যাপক গোলাম আযমকে নাগরিকত্ব ফিরিয়ে না দিয়ে উল্টো তাঁকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করে ১৬ মাস জেলে বন্দী করে রেখেছিলো। আবার ১৯৮১ সালে জামায়াতে ইসলামী বিএনপির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচিত করে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। কিন্তু তিনিও অধ্যাপক গোলাম আযমকে নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেননি। এসব দৃষ্টান্ত দেশবাসীর জানা আছে। তাই ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্য দিয়ে বিএনপির নেতা রুহুল কবির রিজভী দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করতে পারবেন না। অতএব নিজের মান সম্মানের কথা চিন্তা করেই জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করা থেকে বিরত থাকার জন্য আমি বিএনপির নেতা জনাব রুহুল করিব রিজভীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি”

*শেরেবাংলা নগরে জামায়াতের শহীদ সেনা দিবসের আলোচনা সভা* সেনা হত্যার বিচার না হলে জাতি দায়মুক্ত হবে না -মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। ‘২০০৯ সালের কথিত বিডিআর বিদ্রোহের নামে দেশপ্রেমী সেনা হত্যা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না বরং তা ছিলো দেশ ও জাতিস্বত্ত্বাবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ এবং পূর্ব পরিকল্পিত’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন। তিনি আজ বেলা ২টায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের স্থানীয় একটি মিলনায়তনে শেরেবাংলা নগর উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত জাতীয় শহীদ সেনা দিবসের আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। থানা আমীর মু. আব্দুল আউয়াল আজমের সভাপতিত্বে এবং থানা কর্মপরিষদ সদস্য হাফেজ মোহাম্মদ শাহজাহানের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন থানা বায়তুলমাল সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল হালিম কর্মপরিষদ সদস্য সাইফুল আলম, মোঃ নুরুল ইসলাম প্রমুখ। সেলিম উদ্দিন বলেন, পিলখানার তথাকথিত বিদ্রোহের ঘটনা ছিল বাংলাদেশ বিরোধী আধিপত্যবাদী, সম্প্রসারণবাদী এবং তাদের তাবেদারদের গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। ষড়যন্ত্রকারীরা দেশের স্বাধীনতা- সার্বভৌমত্ব অরক্ষিত করার জন্যই সেদিন ৫৭ জন চৌকস, মেধাবী ও দেশপ্রেমী সেনা কর্মকর্তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে দেশ ও জাতিকে কলঙ্কিত করেছিলো। কোন যুদ্ধেও এত সংখ্যক সেনা কর্মকর্তার প্রাণহানির কোন রেকর্ড নেই। তাই গঠিত তদন্ত কমিশনকে নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে এ হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী শেখ হাসিনা এবং তাদের দোসরদের ফাঁসি নিশ্চিত করতে হবে। একই সাথে এদেশ থেকে ফ্যাসীবাদী রাজনীতি চিরতরে বিদায় দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে জনগণের শাসন। আগামী দিনে এদেশে কোন দাদাগিরি মেনে নেওয়া হবে না। তিনি পিলখানা শহিদদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং তাদের স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। তিনি বলেন, আগামী দিনের বাংলাদেশ হবে জনগণের বাংলাদেশ। এদেশে আর কখনো চাঁদাবাজি, টেন্ডরবাজী, দুর্নীতি ও লুটপাট মেনে নেওয়া হবে না। এজন্য জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। সে নির্বাচনকে অবশ্যই রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখা দরকার। মূলত, এজন্যই অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হওয়া জরুরি। নির্বাচনের বিকল্প হিসেবে স্থানীয় সরকারে প্রশাসক নিয়োগ কোনো সমাধান নয়। কারণ, এরা স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের দোসর। তিনি আগামী নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি প্রবর্তনের দাবি জানিয়ে বলেন, প্রচলিত পদ্ধতিতে নির্বাচন কোন ভাবেই অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। কারণ, এ পদ্ধতির নির্বাচনে হোন্ডা, গুন্ডা এবং বস্তাভর্তি টাকার কারবার হয়। পিআর পদ্ধতি প্রবর্তিত হলে এসবের কোনো সুযোগ থাকবে না। থাকবে না নির্বাচনী সহিংসতাও। এ পদ্ধতির ভোটারটা ব্যক্তিকে নয় বরং প্রতীকে ভোট প্রদান করবেন। সংসদে ছোট ছোট রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্বও নিশ্চিত হবে। তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি দিতে দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার কার্যক্রম সম্পাদন করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। সেলিম উদ্দিন বলেন, দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবেই সেনা হত্যার ঘটনা ঘটানো হয়েছিল। ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়েছিল অসংখ্য নিরপরাধ বিডিআর জওয়ানকে। তারা ফ্যাসীবাদী সরকারের অবিচারের শিকার হয়ে দীর্ঘ পরিসরে কারাগারে অন্তরীণ রয়েছে। কথিত বিচার ছিল রাজনৈতিক প্রভাবে প্রভাবিত। ফলে অনেকে পরিবার-পরিজন, পিতা- মাতা, স্ত্রী-সন্তান হারিয়ে হয়েছেন সর্বস্বান্ত হয়েছেন। তাই তাদের আর কারাগারে অন্তরীণ রাখার কোনো যৌক্তিকতা নেই। তিনি আটক বিডিআর জোয়ানদের অবিলম্বে মুক্তি দাবি করে বলেন, অবিলম্বে তাদের জামিনে মুক্তি দিন এবং নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচার করে দায়ীদের শাস্তি নিশ্চিত করুন। অন্যথায় জাতি কোন ভাবেই দায়মুক্ত হবে।
