Bangla Calendar & পঞ্জিকা
35.4K subscribers
About Bangla Calendar & পঞ্জিকা
বাংলা ক্যালেন্ডার, পঞ্জিকা, রাশিফল, ছুটি, উৎসব, পূজার তথ্য প্রতিদিন। Get all Bengali calendar updates, Tithi, Holidays & Horoscope – all in one place!
Similar Channels
قناة الشيخ محمد الحسن الددو
Jobs And Recruitment Updates
BANGLA SHANGBAD
تمام ناتمام من
Educational Updates 〽️
UoG Updates
All IGNOU Update 2025-26
مُجمع القصص وتفسيࢪالقࢪآن🤎🌾
Bangla Comedy
Mail Sport | Euro 2024
" POETRY " - شاعری 🤍👑🌏
Universal Dental Offers & Updates
Crypto Updates group I 💸💷
MySarkariPrep - Job Updates 🇮🇳
Chase Securities News - Research & Market Updates
Swipe to see more
Posts
_"জীবন এক গভীর নদী, আর আমরা সবাই নৌকার মাঝি।"_
এই আইপিএল ট্রফি কোন দল হাতে নেবে প্রথমবার?
_এরকম আপডেট আরো পেতে উপরে ফলো বাটানে ক্লিক করুন_
*🌧️ বর্ষা এসেছে, এখন গাছের যত্ন নেওয়ার সেরা সময়! 🌿☕* বর্ষাকাল মানেই বারান্দায় বসে বৃষ্টি দেখা আর এক কাপ গরম চায়ের সঙ্গে প্রিয় গাছের পাশে একটু সময় কাটানো। কিন্তু বৃষ্টির সৌন্দর্যের পাশাপাশি অতিরিক্ত বৃষ্টিতে আপনার সবুজ বন্ধুরা যেন কষ্ট না পায়, সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে! এই বর্ষায় আপনার বারান্দার গাছগুলোকে সতেজ ও সুন্দর রাখুন মাত্র ৯টি সহজ কেয়ার টিপস মেনে: ✅ অতিরিক্ত পানি দেবেন না – বর্ষায় এমনিতেই বৃষ্টির পানি যথেষ্ট। বেশি পানি দিলে গাছের গোড়া পঁচে যেতে পারে। ✅ টবে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন – টবে যেন অতিরিক্ত পানি না জমে, সেটা নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে টবের নিচে ছোট পাথর বা ভাঙা ইট ব্যবহার করুন। ✅ মাটির লেভেল ঠিক রাখুন – টবের মাটি সমান রেখে দিন, যাতে বৃষ্টির পানি জমে না থাকে। এতে গাছের শিকড় ভালো থাকবে। ✅ রাসায়নিক এড়িয়ে চলুন – বেশি রাসায়নিক সার না দিয়ে, ঘরোয়া অর্গানিক উপাদান যেমন চা-পাতা, ডিমের খোসা বা কম্পোস্ট ব্যবহার করুন। ✅ গাছ নিয়মিত ট্রিম করুন – বর্ষায় গাছের ডালপালা দ্রুত বাড়ে। নিয়মিত ট্রিম করলে গাছে দ্রুত নতুন পাতা ও ফুল আসবে। ✅ চারকোল গুঁড়া দিন – টবের উপরিভাগে চারকোল গুঁড়া ছড়িয়ে দিন, এতে শ্যাওলা ও ছত্রাকের আক্রমণ কমবে। ✅ হেলে পড়া গাছের যত্ন নিন – গাছ হেলে পড়লে খুঁটি দিয়ে বেঁধে দিন, যাতে ঝড়বৃষ্টিতে ক্ষতি না হয়। ✅ পর্যাপ্ত রোদ নিশ্চিত করুন – বেশি বৃষ্টির পর সূর্যের আলো গাছের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। তাই বৃষ্টির ফাঁকে গাছগুলোকে রোদে রাখুন। ✅ উইকেন্ডে একটু সময় দিন – সপ্তাহান্তে কিছুক্ষণ সময় নিয়ে গাছের পাতা পরিষ্কার করুন, মাটি আলগা করুন, সামান্য যত্নেই গাছ অনেক সতেজ থাকবে। 🌱 নিজেও গাছ লাগান, অন্যকেও উৎসাহিত করুন! বন্ধু বা কাছের মানুষকে এই বর্ষায় একটি গাছ উপহার দিয়ে ছড়িয়ে দিন সবুজ ভালোবাসা। কারণ, গাছের যত্ন মানেই প্রকৃতির যত্ন। _আপনি যদি এখনো পর্যন্ত এই চ্যানেল এ ফলো না করে থাকেন তাহলে উপরে ফলো বাটনে ক্লিক করে দিন_
প্রিয় ব্যবহারকারী, আমাদের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। যদি আপনার কোনো সমস্যা, মতামত বা পরামর্শ থাকে, অনুগ্রহ করে নিচে দেওয়া ইমেইল আইডিতে ক্লিক করে আমাদের কাছে ইমেইল করুন। 🎁 আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য আমরা বেছে নেওয়া ১০ জন ব্যবহারকারীকে ₹৫০ থেকে ₹৫০০ পর্যন্ত পুরস্কার প্রদান করব। তবে অংশগ্রহণকারীর অবশ্যই ভারতের নাগরিক হতে হবে। 📧 ইমেইল করুন: [email protected] এখনই আমাদের বাংলা ক্যালেন্ডার অ্যাপটি খুলুন এবং যদি কোনো সমস্যা বা পরামর্শ থাকে, নির্দ্বিধায় আমাদের জানান। আপনার সহায়তাই আমাদের শক্তি। ধন্যবাদান্তে, বাংলা ক্যালেন্ডার টিম
*প্রকৃতিতে মাত্র ১৫ মিনিট হাঁটাহাঁটি করলেই কি সত্যিই স্ট্রেস কমে যায়?”* *সবুজের জাদু –* ‘Biophilia’ মানুষের মস্তিষ্ক প্রাকৃতির রং-গন্ধ-শব্দের সঙ্গে স্থায়ী এক সংযোগ নিয়ে বিবর্তিত হয়েছে। এই সহজাত টানকে বলে biophilia। গাছপালা ও প্রাকৃতিক আলোর সংস্পর্শে মস্তিষ্কের অ্যামিগডালা কম সক্রিয় হয়—ফলে উদ্বেগ ও “fight-or-flight” সাড়া দ্রুত নেমে আসে। *কর্টিসল মাত্রা হ্রাস* জাপানের ‘শিনরিন-ইয়োকু’ (forest-bathing) বিষয়ক গবেষণায় দেখা গেছে, গড়ে ১৫–২০ মিনিট নীরব বন-পথে হাঁটার পর রক্তে কর্টিসল (স্ট্রেস-হরমোন) প্রায় -১২% পর্যন্ত কমে। এক্ষেত্রে মোবাইল-ডেটা বন্ধ রাখা ফল বাড়ায়, কারণ ডিজিটাল বিভ্রান্তি ছাঁটাই হয়। *রক্তচাপ ও হৃদ্কম্প ছন্দ* প্রাকৃতিক পরিবেশে ধীর গতিতে হাঁটার সময় শ্বাস-প্রশ্বাস গভীর হয়, ভেগাস নার্ভ সক্রিয় হয়। এতে সিম্প্যাথেটিক (উত্তেজনা) প্রবাহ কমে, প্যারাসিম্প্যাথেটিক (শিথিলতা) প্রবাহ বাড়ে—ফলে হার্ট রেট ও রক্তচাপ স্বাভাবিক সীমায় নেমে আসে। *মনোযোগের ব্যাটারি রিচার্জ* শহুরে জীবনে ‘directed attention’ ক্ষয় হয় (যে-টা নিরন্তর স্ক্রিন, সিগনাল, হর্ণ-এ ব্যয় হয়)। প্রকৃতি সেই মনোযোগ ব্যাটারি “রিচার্জ” করে—মন-খারাপ, decision fatigue, এমনকি হালকা ডিপ্রেশনেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। *উড়ে আসে সৃজনশীল ভাবনা* মাত্র ১০-১৫ মিনিট সবুজে থাকলে alpha wave বেড়ে মগজে সৃজনশীল সংকেত (insight) উজ্জ্বল হয়। অনেকে হাঁটা শেষেই নতুন আইডিয়া বা সমস্যার সমাধান খুঁজে পান। *দ্রুত টিপস 📝* সকাল বা বিকেলের নরম আলো বেছে নাও—ইহাতে চোখ ও ত্বক উভয়েই আরাম পায়। *ইয়ারফোন খুলে রাখো;* পাখির ডাক-পাতার মর্মর ধ্বনি প্রাকৃতিক সাউন্ডথেরাপি। ১৫ মিনিট না পারলে ৫-৭ মিনিটও লাভজনক—Consistency > Duration. কাছেই পার্ক না থাকলে ছাদ-বাগান, লেকসাইড, এমনকি বড় গাছ-ঘেরা রাস্তার ফুটপাতও কাজে দেয়। বন্ধুরা, স্ট্রেস-মুক্ত মস্তিষ্ক পেতে আজই কিছুটা সবুজ সময় বরাদ্দ করো—দেহ-মন দুটোই তোমাকে ধন্যবাদ দেবে! 🌿💚 _আপনি যদি এখনো পর্যন্ত এই চ্যানেল এ ফলো না করে থাকেন তাহলে উপরে ফলো বাটনে ক্লিক করে দিন_
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আইপিএল ২০২৫-এর ফাইনালে পাঞ্জাব কিংসকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলো রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (RCB)! গত ১৮ বছর ধরে ভক্তদের "ই শালা কাপ নামদে" স্লোগান যেন আজ সার্থক হলো। এই ঐতিহাসিক জয় RCB-এর খেলোয়াড়, ম্যানেজমেন্ট এবং অগণিত সমর্থকদের দীর্ঘদিনের স্বপ্নপূরণ করলো।
🌸 *কাঞ্চন ফুল: বাংলার অপরূপ শোভা!* 🌸 কাঞ্চন ফুল, বৈজ্ঞানিকভাবে Bauhinia ও Phanera গণের অন্তর্ভুক্ত, আমাদের দেশে বিশেষত পশ্চিমবঙ্গে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এই ফুলের বিভিন্ন জাত রয়েছে, প্রতিটির রয়েছে আলাদা সৌন্দর্য ও বৈশিষ্ট্য। চলুন দেখে নিই প্রধান তিনটি জাত: 🌼 *শ্বেতকাঞ্চন (Dwarf White Bauhinia):* বৈজ্ঞানিক নাম: Bauhinia acuminata বৈশিষ্ট্য: শুভ্র ও কোমল ফুল, পাতাগুলো হৃদয় আকৃতির। সাদা রঙের এই ফুলগুলো খুব সুগন্ধযুক্ত এবং দেখতে অপূর্ব লাগে। অন্যান্য নাম: সাদা কাঞ্চন, শিবমল্লি, কারবুরা। 🌺 *রক্তকাঞ্চন (Mountain ebony):* বৈজ্ঞানিক নাম: Phanera variegata বৈশিষ্ট্য: গোলাপি-সাদা মিশ্র রঙের ফুল। প্রায়ই রাস্তার ধারে, পার্কে ও উদ্যানগুলিতে শোভা পায়। এর ফুল ও পাতা ঔষধি গুণসম্পন্ন। অন্যান্য নাম: কাচনার, কাচনক, লালকাঞ্চন। 🌸 *দেবকাঞ্চন (Purple Bauhinia):* বৈজ্ঞানিক নাম: Phanera purpurea বৈশিষ্ট্য: উজ্জ্বল বেগুনি-গোলাপি ফুল। সৌন্দর্য এবং বাহারি কারণে এটি উদ্যান ও বাগানে ব্যাপকভাবে লাগানো হয়। এটি 'বাটারফ্লাই ট্রি' নামেও পরিচিত। অন্যান্য নাম: রাজা কাঞ্চন, হংকং অর্কিড ট্রি। কাঞ্চন ফুল শুধু সৌন্দর্যের প্রতীকই নয়, এটি ঔষধি _আপনি যদি এখনো পর্যন্ত এই চ্যানেল এ ফলো না করে থাকেন তাহলে উপরে ফলো বাটনে ক্লিক করে দিন_
*আমরা ধান দূর্বা দিয়ে আশীর্বাদ করি কেন?* প্রাচীন আর্যসমাজে ধান ছিল ধনের প্রতীক। অন্যদিকে দূর্বা হচ্ছে দীর্ঘায়ুর প্রতীক। দূর্বা সহজে মরে না, প্রচণ্ড রোদ বা বর্ষায় পঁচে গেলেও আবার দূর্বা বেঁচে ওঠে। আর এই কারনে দূর্বার আরেক নাম অমর। ধান-দূর্বা মস্তকে দেয়া অর্থ সম্পদশালী হও ও দীর্ঘায়ু লাভ কর। কিন্তু যিনি আশীর্বাদ করবেন তিনি এই প্রতীকের মর্ম না বুঝলে এই আশীর্বাদ আনুষ্ঠানিকতায় পর্যবসিত হয়। _আপনি যদি এখনো পর্যন্ত এই চ্যানেল এ ফলো না করে থাকেন তাহলে উপরে ফলো বাটনে ক্লিক করে দিন_
