
Fact_Truth9
2 subscribers
About Fact_Truth9
꧁༺𝕎𝔼𝕃ℂ𝕆𝕄𝔼 𝕋𝕆 𝕄𝕐 𝔻𝔸𝕋𝔸 ℂ𝕆𝕃𝕃𝔼ℂ𝕋𝕀𝕆ℕ ℂℍ𝔸ℕℕ𝔼𝕃༻꧂ ***World information ***Geopolitics ***Psychology ***Fact truth ***Global statics ****Overall universe
Similar Channels
Swipe to see more
Posts

পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র সব জায়গায় অবস্থানকারী মানুষের মনোভাব একটি আর সেটা হচ্ছে অর্থনীতি। শিল্প সাহিত্যের চর্চা আর নেই। আত্মমর্যাদা বোধ ভূলে অর্থ উপার্জন এখানে মূখ্য। পরিনাম তো দেখতেই পাচ্ছেন।অশান্তি, ক্লান্তি, গ্লানি আত্মহত্যা! কতো কি? অর্থনীতি ও শিল্প সাহিত্যের চর্চা সমান্তরাল না হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে অনেক সময় লাগবে।

দেশের বেশিরভাগ মেয়েদের চিন্তাভাবনা ইউরোপ আমেরিকার মানুষদের মতো জীবনযাপন করার। তোমার জন্ম, শিক্ষা বেড়ে উঠা বাংলাদেশে, এদেশের মানুষের জীবনযাপন আয়-ব্যয় অনুযায়ী মানিয়ে নিয়ে তোমাকে চলতে হবে। বাংলাদেশে ২য়, ৩য় শ্রেনির সরকারি চাকরিজীবী যে বেতন পায় উন্নত দেশে যারা ক্লিনার তারা কমপক্ষে ৩গুন পায়। একটা মেয়ে ২০-২৫ বছরের ছেলের কাছে যেটা আশা করে। সেটা করতে তার বাবার কতবছর সময় লেগেছে? প্রত্যেক মেয়েই সফল, প্রতিষ্ঠিত জীবনসঙ্গী বেচে নেয়। খুব কম মেয়ে আছে পরিবার ও সমাজের বিরুদ্ধে গিয়ে একটা বেকার ছেলের হাত ধরে তাকে প্রতিষ্ঠিত হতে সাহায্য করেছে।

(1) এক দিন দিদি নম্বর ওয়ানের একটা রিল ভেসে এসেছিল, যেখানে মা সহ আসা এক তরুণ অভিনেতা বলেছিল, (আমি চিনতে পারিনি, তাই নাম পরিচয়ও মনে নেই) সে বিয়ে করবে না। কারণ বিয়ে একটা ফাঁদ। বিয়ে করেই বধু মেয়েটি নানা বাহানায় ফাঁসিয়ে বিচ্ছেদ নিয়ে বেচারি স্বামীর রক্ত জল করা পরিশ্রমের সমস্ত টাকাপয়সা খোরপোষের নামে নিয়ে কেটে পড়তে পারে। … কথাটা সে মজা করেই বলেছিল। কিন্তু আমি দেখেছি, এমনটা ইদানীং প্রায়শই হয়। অনেক ছেলের মধ্যেই তাই এমন একটা আশঙ্কা কাজ করে। (2) পরিচিত এক ব্যক্তির একমাত্র ছেলেটির বিয়ে খুব ঘটা করেই হয়েছিল। ছেলেটি তো বটেই বাড়ির সকলেই ভালো, সহজ সরল এবং অত্যন্ত সজ্জন। এটিই কাল হল। মেয়েটি এক প্রেমিক জুটিয়ে ছেলেটিকে প্রকাশ্যেই অবমাননা এবং সব রকম মেন্টাল টর্চার শুরু করল। ছেলেটি মেয়েটিকে সত্যি ভালো বাসত। তাই সব রকম চেষ্টা করেছে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে। কিন্তু পারা যায়নি। মেয়েটি প্রেমিকের সঙ্গে চলে যায়, এবং সেই সঙ্গে আর্থিক ভাবেও নিঃস্ব করে গেছে পরিবারটিকে। নরম মনের ছেলেটি এই আঘাতটা নিতে পারেনি। ফলস্বরূপ সে এখন অ্যাকিউট ডিপ্রেশনের রোগী। চাকরিবাকরি ছেড়ে একটা ঘরে স্বেচ্ছাবন্দী হয়ে থাকে। (৩) আমাদেরই এক সহপাঠিনীও একজনকে বিয়ে করার এক-দেড় বছরের মধ্যেই বিচ্ছেদে বাধ্য করে, কারণ সে প্রাক্তন প্রেমিককে বিয়ে করতে চায় । শুনেছিলাম, শুধুমাত্র টাকাপয়সার জন্যেই প্রথম বিয়েটা করেছিল সে। বলা ভালো, ছেলেটিকে প্রেমের নামে ফাঁসিয়েছিল। ছেলেটির সমস্ত বিষয় আসয় নিজের নামে করে নিয়ে, ক্রমাগত অভিনয় চালিয়ে আচমকা স্বরূপ প্রকাশ করে। এর পরে ছেলেটিকে পুরোপুরি নিঃস্ব করে কেটে পড়েছিল। (৪) সেদিন উত্তরপ্রদেশের এক মহিয়সী প্রেমিকের সঙ্গে মিলে স্বামীকে নৃশংসভাবে খুন করে। এই নিয়ে সংবাদ মাধ্যমে বেশ কিছুদিন খুব হইচই হল। … তবে ততটাও হয়নি যতটা স্বামী কর্তৃক একজন নারী এভাবে খুন হলে হত। এমন যে কত খবর অহরহ সংবাদপত্রের কোনও না কোনও কোণ জুড়ে থাকে! হিসেব নেই। বেঙ্গলেও অনুরূপ এক ঘটনার খবর পড়েছিলাম, যাতে গুণধর মেয়েটি প্রেমিককে দিয়ে স্বামীকে খুন করায়। শুধু তাই নয়, ফোন চালু রেখে নিরীহ স্বামী ছেলেটির মৃত্যু যন্ত্রণার আপডেটও নাকি সে নিচ্ছিল। মেয়েটি সম্ভবত এখনও সাজা খাটছে। (৫) আজকে মেঘালয়ের খবরটি পড়ে বলাই বাহুল্য, এক পুত্র সন্তানের মা হিসেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছি। জানি, এক জন নারীর উপর অত্যাচার হলেই যেমন সব পুরুষকে অত্যাচারী ভাবা অন্যায়, তেমনই কিছু নারী এমন ঘৃণ্য উদাহরণ রাখলেও সব নারী খারাপ হয়ে যায় না। আমি নিজেও একজন নারী, আমার বাবা, স্বামী, সন্তান এবং অনেক বন্ধুও পুরুষ। জেন্ডার দিয়ে ভালো-খারাপ নির্ধারণ করা যায় না। কেউ করলে সেটা হাস্যকর। ভয় শুধু এক জায়গাতেই, নারীর উপরে অন্যায় হলে সে বাড়তি সহমর্মিতা ছাড়াও বেশ কিছু আইনি সুরক্ষা কবচ তারা পায়। কিন্তু পুরুষদের তো তেমন কিছুও নেই। উপরন্তু বদমাশ কিছু নারী সেই আইনগুলিকে অপব্যবহার করেই অপরাধে লিপ্ত হয়। ফলে পুরুষদের জন্যে পরিস্থিতি শাঁখের করাত হয়ে ওঠে। আসলে অতিরিক্ত স্বার্থপরতা, লোভ, নির্মমতা, এবং সর্বোপরি অপরাধ প্রবণতা যাদের মধ্যে থাকে, তারা আলাদাই একটা ক্লাস। সেই শ্রেনিতে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে, এমনকী অনেক নাবালকও এসে পড়ে।


যে যায় লিখুন মূর্খের মতো চাকরিজীবীর কথাটা লিখতেই হবে। কারণ শিক্ষা অধ্যয়ন ছাড়া কোন ভালো জিনিসই আপনি পাবেন না সমাজ আজ উন্নত শিক্ষিত ব্যক্তির কঠিন পরিশ্রম ও ত্যাগের জন্য। আপনি মূর্খ সুখে আছেন শিক্ষিত চাকরিজীবীদের জন্য। তাদের জীবনটাই নষ্ট হয়ে যায় শিক্ষার পেছনে দৌড়তে দৌড়তে।। আপনি 17 বছর বয়সে বিবাহ করে সুখের জীবনটা কাটিয়ে চাকরিজীবী ৩৫ বছর বয়সী ব্যক্তির বিবাহ জীবন কে কটুক্তি করছেন। আসল কথা বসে বসে সব সুখটাই আপনারা ভোগ করতে চান। ।

লেখাটির একটি বড় সমস্যা হলো—এটি নারীদের একটি একক রূপে দেখাচ্ছে: যেন তারা কেবল টাকার জন্য বিয়ে করে। বাস্তবে বহু নারী এখনও চরিত্রবান, সহানুভূতিশীল, এবং ভালো মনের পাত্র খোঁজেন। কিছু ব্যতিক্রমকে সাধারণ নিয়ম ধরে নেওয়া একধরনের সামাজিক অবিচার। মেয়েরাও এখন নিজেরা উপার্জন করে, নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবছে। অনেক সময় তারা এমন পাত্র খোঁজে, যার সঙ্গে ভবিষ্যৎ গড়ার নিশ্চয়তা আছে—এটাকে কেবল 'লোভ' বলা একতরফা ব্যাখ্যা। "সুগার ড্যাডি" প্রসঙ্গ: এই শব্দটি এবং এ সংক্রান্ত ধারণাটি মূলত একটি মিডিয়া-চালিত ও জেনারালাইজড ট্রেন্ড। যদিও কিছু ক্ষেত্রে তা সত্য, কিন্তু সমগ্র সমাজকে তার মানদণ্ডে মাপা ঠিক নয়। কিছু অল্পবয়সী মেয়ে বৃদ্ধ ধনী পাত্র বেছে নেয়—তা বাস্তব, কিন্তু তার কারণ নানাবিধ (নিরাপত্তা, সুবিধা, সামাজিক চাপ, পরিবারিক অভাব), কেবল লোভ নয়। এই লেখাটি সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাস্তবতাকে আলোচনার টেবিলে নিয়ে এসেছে, যা হলো—চরিত্র বনাম সম্পদ বিতর্ক। অর্থনৈতিক বাস্তবতা যেমন বিয়ের সিদ্ধান্তে বড় ভূমিকা রাখছে, তেমনি সমাজের নৈতিক দিকও ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে। তবে একে একপাক্ষিকভাবে মূল্যায়ন না করে, এই পরিবর্তনের পেছনে থাকা সামাজিক, অর্থনৈতিক, এবং মনস্তাত্ত্বিক কারণগুলো বুঝতে হবে। "ভালো ছেলেরা" যদি নিজেদের মূল্য হারিয়েছে মনে করে, তাহলে তাদের উচিত শুধু সমাজকে দোষ না দিয়ে আত্মবিশ্বাস, দক্ষতা এবং প্রগতিশীল মনোভাব নিয়ে সামনে এগোনো। এবং "মেয়েরা লোভী"—এই সরলীকরণ থেকে বেরিয়ে এসে নারীর সিদ্ধান্তের পেছনের প্রেক্ষাপট বুঝতে চেষ্টা করা উচিত। সমাজ পরিবর্তনশীল। মূল্যবোধ ও অর্থনীতির ভারসাম্য না থাকলে হতাশা, ভুল বোঝাবুঝি এবং সম্পর্কের সংকট বাড়বে। লেখাটির মূল সুর বাস্তব এবং গুরুত্বপূর্ণ, তবে সেটিকে আরও মানবিক, ভারসাম্যপূর্ণ এবং দায়িত্বশীল দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিশ্লেষণ করাই হবে যথাযথ।

আগে ভাবতাম সুগার ড্যাডি রা খারাপ। এখন দেখি তারা অত্যত ভালো লোক। তাঁদের কল্যানেই এই গরিব ঘরের মেয়ে গুলো কেউ কেউই ঢাকাতে ৬০ টা ফ্লাট, ১০০ কোটি টাকা ক্যাশ ব্যাঙ্ক ব্যালান্স, একটা হ্যারিয়ার, ১টা মার্সিদিস জিপ, একটা প্রিমিও গাড়ির মালিক, ফ্রি ড্রাইভার ওঃ মাসিক সব কর্মচারীদের বেতন সহ,সেলে মেয়ে আমেরিকা লেখাপড়া খরচ সব দেয়।গরিব ঘরের সব যুবতী সুন্দরী মেয়েরা এয়ারহোস্ট্রেস,airline মাত্র ৳১৫০০০/ বেতন দেয়।৩০ জন এয়ারহোস্ট্রেস কে রক্ষিতা রেখেসেন। তারা নাকি বলার আগেই কাপড় খুলেই শুয়ে পরে। আমার পরিচিত সেই সুগার ড্যাডি বলেন এত টাকা উনি কী করবেন। বসরে চল্লিশ হাজার কোটি টাকা ট্যাক্স ফ্রি বাবার গড়ে দেওয়া শিল্প সম্রাজ্য থেকে পান। খরছ করার জায়গা শুধু সুন্দরীদের । পুসিতে।

11 Years Of G̶a̶r̶i̶b̶ Kalyan 🛑 𝐀 𝐒𝐄𝐓𝐓𝐋𝐄𝐌𝐄𝐍𝐓 According to India Against Corruption, the Government settled a loan of ₹49,000 crore taken by Anil Ambani from 53 Banks for ₹455 crore, which is 0.92% of the total debt. 💥 𝐑𝐞𝐜𝐞𝐧𝐭 𝐒𝐞𝐭𝐭𝐥𝐞𝐦𝐞𝐧𝐭𝐬 RInfra recently settled a corporate guarantee obligation with Cosmea Business Acquisitions for ₹1,673 crore. RInfra also cleared its debt with ARCs and LIC, reducing its debt by 87% to ₹475 crore. 💰 𝐋𝐨𝐚𝐧 𝐀𝐦𝐨𝐮𝐧𝐭 𝐑𝐞𝐥𝐢𝐚𝐧𝐜𝐞 𝐈𝐧𝐟𝐫𝐚𝐬𝐭𝐫𝐮𝐜𝐭𝐮𝐫𝐞 In September 2024, Reliance Infrastructure (RInfra) reduced its external debt from ₹3,831 crore to ₹475 crore. 𝐑𝐞𝐥𝐢𝐚𝐧𝐜𝐞 𝐂𝐨𝐦𝐦𝐮𝐧𝐢𝐜𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧𝐬 (𝐑𝐂𝐨𝐦) In October 2024, RCom reported a financial indebtedness of ₹40,413 crore, but this figure did not include: 🔸₹27,867 crore in accrued interest on loans from banks and financial institutions 🔸₹3,151 crore in interest on Non-Convertible Debentures (NCDs) 💪 𝐃𝐞𝐛𝐭-𝐟𝐫𝐞𝐞 𝐒𝐭𝐚𝐭𝐮𝐬 RInfra has achieved standalone debt-free status by FY25, eliminating Bank and Financial Institution Loans. ⚠️ Now Calculate How Modi Has Given People's Money To Enjoy His Friend❓ #11YearsOfSeva #BoostConfidence #11YearsOfRakshaShakti

𝟏𝟏 𝐘𝐞𝐚𝐫𝐬 𝐎𝐟 𝐌𝐨𝐝𝐢'𝐬 𝐒𝐞𝐯𝐚 ■ CBI raids NDTV 🔼 Adani buys NDTV ■ CCI raided Ambuja Cement 🔼 Adani buys Ambuja Cement ■ ED raids GVK 🔼 Adani buys GVK's Mumbai Airport ■ Income Tax raids The Quint 🔼 Adani bought Quint ■ Income Tax Nellore Krishnapatnam Port 🔼 Adani bought Krishnapatnam Port #11YearsOfRakshaShakti #CMStalinInSalem #ModiHaiToMumkinHai

যে অল্পবয়সী ছেলেদের কথা বলছেন, এবার তাদের কথায় আসি। এই ছেলেরাই যখন একজন বিশ্বস্ত প্রেমিকা কে জীবন সঙ্গী হিসেবে পেয়ে যায়, তখন মোটামুটি কয়েক বছর পর ই তাদের পরোকিয়ার চাহিদা শুরু হয়। তখন সই ছেলেটির স্ত্রী স্বামি সংসার তো হারায়, এর সাথে সাথে মান সম্মান, হারিয়ে বাবার বাড়িতে ডিভোর্স নিয়ে চলে যেতে হয়, থাকে না আর্থিক নিরাপত্তা। সব ই হারায়। তাই যেসব মেয়েরা এখন নিজেদের আর্থিক নিরাপত্তার কথা প্রায়েরিটি তে রাখে তাদের কে আমি দোষ দিবো না। সেইসব মেয়েরা হয়তো আমাদের সোসাইটি, কালচার, পরোকিয়ার কোনো আইন না থাকা। পুরুষের ইচ্চামতো বিয়ের নিয়ম, ডিভোর্স এর পর পরবর্তী কোন খতিপূরন পাওয়ার বিধান না থাকা, যেটা ওয়েস্টার্ন দেশগুলোতে রয়েছে, এসব কারনেই হয়তো প্রথম থেকে সেইফ সাইড এ থাকতে চায়। আমরা যতই বলি আইন আছে, কিন্তু আমাদের দেশে সব আইন ওই কাবিন নামা পর্যন্তই। একটা মেয়ের লাইফ নস্ট হওয়ার, ক্যারিয়ার না গড়ে সংসার এ সময় দেয়ার পর আচানক পরোকিয়ার বলি হয়ে সাজানো সংসার থেকে বের হয়ে যেতে হয়,পথে বসতে হয় , এসব এর জন্য কোন আইন নেই।

আগেকার দিনে ছেলেরা ভাবত, তারা ভদ্র, বিনয়ী এবং চরিত্রবান হলে বিয়ের বাজারে তাদের কদর বেশি হবে। কারণ তখন অনেক পরিবার মেয়েকে বিয়ে দেবার জন্য এধরনের পাত্র খুঁজত। লোকে বিশ্বাস করত, একজন সৎ চরিত্রের অধিকারী ছেলের হাতে মেয়েকে তুলে দিতে পারলে তার ভবিষ্যৎ নিরাপদ হবে — সে সুখী হবে৷ আর এখন! যুগের সাথে সাথে উপযুক্ত পাত্রের সংজ্ঞা পাল্টে গেছে। ছেলেরা জানে, একমাত্র পকেটে টাকা থাকলেই বিয়ের বাজারে তার ডিমান্ড বেশি হবে, তা সে বিয়ের আগে প্রেম, পরকিয়া, ব্যভিচার যাই করুক না কেন। বিশেষ করে সে যদি সরকারি চাকরিজীবী হয় তাহলে তো কথাই নেই! এজন্য আজকাল ছেলেরা ভালো মানুষ হবার বা চরিত্র রক্ষার চেষ্টা করে না। তারা ভালো করেই জানে, বিয়ের আগে তারা লাল পানি খেয়ে ফূর্তি করুক কিংবা গার্লফ্রেন্ড নিয়ে আবাসিক হোটেলে যাক, ক্যারিয়ার ভালো হলে ভালো মেয়ে পাওয়া যায় চোখ বন্ধ করে! যুগটা এখন সুগার ড্যাডিদের। অল্পবয়সী মেয়েরা শুধুমাত্র টাকার লোভে পয়সাওয়ালা বুড়োদের গলায় যে তরিকায় ঝুলে পড়ছে তা দেখে কমবয়সী বিবাহযোগ্য ছেলেরা আতঙ্কিত এবং ঈর্ষান্বিত। প্রশ্ন জাগে এই মেয়েগুলোর মনোজগতে কি চলে? মুখে যতই তারা "প্রেম বয়স মানে না" জাতীয় স্লোগান আওড়াক, লোকে ভালো করেই বোঝে আসল উদ্দেশ্য বুড়ো হাবড়া পটল তুললে তার সম্পত্তির ওপর জেঁকে বসা। ব্যাংক ব্যালেন্স থাকা অবশ্যই একটা যোগ্যতা, কিন্তু সেটা যখন CV'র সবচাইতে বড় কোয়ালিটি হয়ে দাঁড়ায় তখন বুক ভরা স্বপ্ন নিয়ে ঘুরে বেড়ানো খালি পকেটের যুবকগুলোর হাপিত্যেশ ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।