হোক কলরব Hok Kolorob
23.2K subscribers
About হোক কলরব Hok Kolorob
এই চ্যানেলটি খোলা হয়েছিল, অভয়ার ন্যায় বিচারের লড়াইয়ের সমস্ত খবর জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দিতে। We want Justice for Abhaya! ✊🏿
Similar Channels
Swipe to see more
Posts
গতকালই আমরা আপনাদের জানিয়েছিলাম পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য দপ্তরের অনৈতিক ও প্রতিহিংসামূলক আচরণের নির্মম বাস্তবতা। সম্প্রতি, ডাক্তার দেবাশিস হালদার মেধার ভিত্তিতে কাউন্সেলিং-এর মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট নির্ধারিত জায়গা থেকে হঠাৎ করেই, রাতারাতি তাঁকে শেষ প্রকাশিত তালিকায় অন্যত্র পোস্টিং দেওয়া হয়—যা সরাসরি মেধা ও ন্যায়ের বিরুদ্ধে এক নগ্ন আঘাত। এই ঘটনার প্রতিবাদে ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট আজ স্বাস্থ্য ভবনে উপস্থিত হয়। সেখানে গিয়ে স্বাস্থ্য ভবনের সর্বোচ্চ অধিকর্তাদের সথে কথা বলে তাদের অনৈতিক ও যুক্তিহীন উত্তর শুনে আমরা যখন হতবাক, তখনই আমরা জানতে পারি, আজকের প্রকাশিত ২০২১-২০২৪ ব্যাচের সিনিয়র রেসিডেণ্টদের চূড়ান্ত তালিকায়ও আরজিকরের আন্দোলনের দুই জুনিয়র ডাক্তার—অনিকেত মাহাতো এবং আশফাকুল্লাহ নাইয়াকেও একইভাবে কাউন্সেলিং-এর পর মেরিটলিস্ট অনুযায়ী পাওয়া নিয়োগক্ষেত্র থেকে অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়েছে, সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে। ৯ই আগস্ট অভয়ার নারকীয় খুন ও ধর্ষনের পর আরজিকর আন্দোলন এর মাধ্যমে একটি শব্দবন্ধ এর সাথে আজ আপামর পশ্চিমবঙ্গবাসী পরিচিত, থ্রেট কালচার, যার শিকার আমাদের সহকর্মী। আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই—এই পোস্টিং কোনও সরকারি বিধি অনুসারে সরকারি চাকুরেদের স্বাভাবিক বদলি প্রক্রিয়া নয়। সিনিয়র রেসিডেন্টরা সরকারি চাকুরে নন, ছাত্র বস্থা সম্পূর্ণ করার পর তারা বন্ড পোস্টিং এর কার্যক্ষেত্রে যোগ দেন তাদের ডাক্তারি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে। স্বচ্ছ কাউন্সেলিং এর আগে থ্রেট কালচারের হর্তাকর্তারা এই নিয়োগপ্রক্রিয়াকেই ব্যবহার করতেন, শাস্তিমূলক পদক্ষেপ হিসেবে। (উদাহরণস্বরূপ আরজিকরসহ অন্যান্য মেডিকেল কলেজের হাউসএস্টাফ কাউন্সেলিং এর দুর্নীতির কথা আপনাদের মনে থাকবে।) অতীতে এই নিয়ে বহু অনিয়ম এবং দুর্নীতির কথা সামনে এসেছে, এমনকি বহু ডাক্তার দীর্ঘদিনের মানসিক যন্ত্রণার শিকার হয়ে আত্মহননের পথও বেছে নিয়েছেন। ২০২১-২০২৩ ব্যাচ এবং ২০২২-২০২৪ ব্যাচ এর অফিসিয়াল কাউন্সেলিং এর পর পুনরায় ৩ জনের বিরুদ্ধে এই অর্ডার স্পষ্টতই একটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিহিংসামূলক পদক্ষেপ, যার মাধ্যমে সরকার নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে মেধার উপর আঘাত হেনেছে। কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া, যা মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নির্ধারিত হওয়া উচিত, তাকে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করে শাসকের পছন্দমতো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনা থ্রেট কালচার কে ফিরিয়ে আনার সর্বোচ্চ প্রশাসনিক চেষ্টাকেই সামনে নিয়ে আসছে। কল্পনা করুন, একজন শিক্ষার্থী যদি কোনো প্রবেশিকা পরীক্ষায় নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী র্যাংক করে সরকারি নিয়ম মাফিক নিজের পছন্দের প্রতিষ্ঠানে যোগ দিতে চায়, সেটাই তো হবে স্বাভাবিক। কিন্তু হঠাৎ করে সরকার যদি তাকে জোর করে অন্য কোথাও পাঠিয়ে দেয়, তা হলে তা কি মেধার প্রতি অবমাননা নয়? স্বাস্থ্য সচিবের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে, তিনি গম্ভীর ও তাচ্ছিল্যভরে বলেন—“সরকার যা ইচ্ছা করতে পারে, কাউন্সেলিংয়ের কোনও মানেই নেই।” এরপর স্বাস্থ্য মুখ্য আধিকারিক জানালেন, তিনি নিজেই হতভম্ব এবং স্বীকার করলেন—গোপন এক “সরকারি” নির্দেশ অনুযায়ী মাত্র তিনজনকে স্থানচ্যুত করার “সরকারি” নির্দেশ তাঁকে দেওয়া হয়েছে। অথচ তিনি সেই নির্দেশের কপি দেখাতে অস্বীকার করেন। প্রান্তিক মানুষের সুষ্ঠ পরিষেবার জন্য গ্রামীণ হাসপাতালগুলির পরিকাঠামোগত উন্নতির দাবি আমাদের আন্দোলনের শুরু থেকেই থেকেছে, সেই বিষয়ে আমাদের সমস্ত আবেদন ও পরামর্শে কার্যত কর্ণপাত করেনি রাজ্য সরকার ও তার স্বাস্থ্য দফতর। আজ প্রতিহিংসা পরায়ণ ভাবে কয়েকজন ডাক্তারের মেধাভিত্তিক পূর্বনির্ধারিত সিট বাতিল করে নতুন জায়গায় নিযুক্ত করার যা নোটিশ বেরিয়েছে এবং তার সম্মন্ধে স্বাস্থ্যসচিবের বক্তব্য কার্যত স্বাস্থ্য দফতরের থ্রেটের রাজনীতি ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতিসাধনের প্রতি অনীহার চলমান ধারাকেই সুস্পষ্ট করছে। আমরা মনে করি—এটি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটি সরকারের পরিকল্পিত নোংরা খেলা, যেখানে মেধাকে চূর্ণ করে ক্ষমতার আস্ফালন দেখানো হচ্ছে, আর প্রতিবাদী কণ্ঠকে স্তব্ধ করার চেষ্টায় সরকার নেমেছে। ঠিক যেরকম আমরা দেখেছি শিক্ষক আন্দোলনের সময় যার প্রতিবাদে আমরা প্রথম দিন থেকে রাস্তায় থেকেছি। ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট এই অন্যায় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে এবং আপামর জনসাধারণকে আহ্বান জানাচ্ছে—এটা মেধা বনাম ক্ষমতার লড়াই। এটা ন্যায় ও সুবিচারের জন্য আমাদের সম্মিলিত সংগ্রাম।অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে শামিল হোন। হাত ধরুন, কণ্ঠ মেলান, এবং এক বৃহত্তর আন্দোলনে আমাদের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে উঠুন! এই মুহূর্তে স্বস্থভবনে আমাদের অবস্থান শুরু হয়েছে, আপনাদের সকলকে অনুরোধ, এই অন্যায়ের প্রতিবাদে গর্জে উঠুন। Facebook: https://www.facebook.com/share/p/1AdvAKzYYY/?mibextid=wwXIfr Instagram: https://www.instagram.com/p/DKJ2LV7S3B8/?igsh=MXdkaHlkbG50ZTl2cA==

উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ আন্দোলনকে ঘিরে আপনারা ইতিপূর্বেও একাধিকবার সমালোচনা ও তথ্য বিকৃতি করেছেন। প্রথমে আমরা সেটিকে গঠনমূলক সমালোচনা ও আপনার সাংবাদিক অধিকার হিসেবে দেখেছি। পরবর্তীতে বুঝেছি হয়তো কিছু ব্যক্তিগত পক্ষপাত কাজ করছে—তাও যতটা সম্ভব উপেক্ষা করেছি। কিন্তু আজ যা ঘটছে, তা নিছক সমালোচনা নয় — এ একেবারে স্পষ্ট, নির্লজ্জ মিথ্যাচার। এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি, আপনার এই ভূমিকা যেন শাসকদলের পক্ষ নিয়ে নির্লজ্জ তাবেদারি করা। ব্যক্তি আক্রমণ, তথ্য বিকৃতি, আর পুরোপুরি মিথ্যা ছড়িয়ে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করা — এটি আর মেনে নেওয়া যায় না। এই কারণেই আমাদের আজকের এই পোস্ট। ⸻ সোশ্যাল মিডিয়া এবং কিছু স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী অপপ্রচার চালাচ্ছে যে, ডা. দেবাশিস হালদার, ডা. অনিকেত মাহাতো ও ডা. আসফাকুল্লা নাইয়্যা নাকি হাইকোর্টে গেছেন কিন্তু মামলা গৃহীত হয়নি । এই দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এই তিনজনের কেউই এখনও পর্যন্ত কোনো মামলায় আদালতে যাননি। যাঁরা গিয়েছেন তাঁরা WBJDF এর সাথে সম্পর্কিত কেউ নন ও তাঁদের মামলার বিষয় ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন — কাউন্সেলিং বা পোস্টিং বিষয়ক ও নয়। ⸻ তাহলে প্রশ্ন উঠছে — এই গুজব কে ছড়াচ্ছে? কেন ছড়াচ্ছে? কাদের হয়ে ছড়াচ্ছে? আমরা স্পষ্টভাবে বলছি — আপনারা যদি বলেন এই তিনজন আদালতে গিয়ে ছিলেন কিন্তু কোর্ট সেই মামলা নিতে অস্বীকার করেছে, তাহলে, প্রমাণ দিন — কোন আদালত, কোন তারিখ, কোন বেঞ্চ, কোন আইনজীবীর মাধ্যমে? প্রমাণ দিতে না পারলে — প্রকাশ্যে ভুল স্বীকার করুন, ক্ষমা চান, এবং সেই মিথ্যা পোস্ট মুছে ফেলুন এবং এই মিথ্যাচারের দায় স্বীকার করুন । এইসব মিথ্যাচার শুধুই ব্যক্তি মানহানি নয়, বরং চিকিৎসক সমাজের ন্যায্য আন্দোলনকে কলঙ্কিত করার ঘৃণ্য অপচেষ্টা। সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে মূল ইস্যুকে গৌণ করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে — আমরা তা সফল হতে দেব না। আমরা সবাইকে আহ্বান জানাই — সত্য জানুন বিভ্রান্তি প্রতিরোধ করুন মিথ্যার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান Protest Against Deliberate Misinformation and Malicious Propaganda You have previously criticized and distorted facts about the movement on multiple occasions. At first, we considered that as constructive criticism and your journalistic right. Later, we assumed it might stem from personal bias — and even then, we tried our best to overlook it. But what is happening now is no longer mere criticism — this is blatant, shameless falsehood. It is now evident that your role has shifted towards acting as a mouthpiece for the ruling party. Personal attacks, distortion of facts, and outright lies aimed at misleading the public — this cannot be tolerated any longer. That is why we are making this statement today. ⸻ Social media and some vested interest groups are spreading the false claim that Dr. Debashis Haldar, Dr. Aniket Mahato, and Dr. Asfaqulla Naiyya went to the High Court but their case was not accepted. This claim is completely false, baseless, and deliberately misleading. None of these three individuals have gone to court in any case so far. Those who have approached the court have no affiliation with WBJDF, and their case was on a completely different matter — not about counseling or posting. ⸻ So the question arises — Who is spreading this rumor? Why are they spreading it? On whose behalf are they spreading it? We state clearly — If you claim that these three went to court and their case was rejected, then provide proof — Which court, on what date, which bench, through which lawyer? If you cannot provide proof — Publicly admit your mistake, apologize, delete the false post, and take responsibility for this misinformation. This kind of falsehood is not just personal defamation — it is a disgraceful attempt to malign the legitimate movement of the medical community. It is an effort to mislead the public and divert attention from the real issues — and we will not let that succeed. We urge everyone — Know the truth Resist misinformation Stand up against lies Facebook: https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=pfbid0cND4MFv8qKdZiWM2M7RcYTpgb2a49XvC9SgyWJkrsmiNaFSwKdBsiXMdKAivQJdyl&id=61564577258092
প্রতি বছরের মতো এই বছরেও এম.ডি. চূড়ান্ত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে, স্বাস্থ্য ভবনের তত্ত্বাবধানে একটি 'স্বচ্ছ' ও প্রাতিষ্ঠানিক কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সিনিয়র রেসিডেন্টদের বন্ড পোস্টিং সম্পন্ন করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় দ্বিতীয় বর্ষের ৭৭৮ জন সিনিয়র রেসিডেন্ট চিকিৎসক বিভিন্ন হাসপাতালে যোগদানের প্রাথমিক পত্র পান। তাঁদেরই একজন, ডা. দেবাশিস হালদার, গত ২৭শে ফেব্রুয়ারি, নিয়মমাফিক কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে হাওড়া জেলা হাসপাতালের অ্যানাস্থেসিয়া বিভাগে সিনিয়র রেসিডেন্ট হিসেবে পদায়িত হন। কিন্তু আজ, ২৬শে মে, স্বাস্থ্য ভবনের তরফে যে চূড়ান্ত নিয়োগতালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে দেখা যায়—৭৭৭ জন চিকিৎসকের পোস্টিং অপরিবর্তিত থাকলেও, শুধুমাত্র ডা. দেবাশিস হালদারের পোস্টিং রহস্যজনকভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। তাঁকে হাওড়া জেলা হাসপাতালের পরিবর্তে, হঠাৎ করে করে মালদা জেলার গাজোল হাসপাতালে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এখানে উল্লেখযোগ্য, এই পদটির অস্তিত্বই ছিলো না ২০ ফেব্রুয়ারি সরকারের তরফ এ প্রকাশ করা শূন্যপদ এর তালিকায়, এমনকি ২৭ ফেব্রুয়ারি কাউন্সেলিং এর দিন পর্যন্তও। এই সিদ্ধান্তের কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নেই, প্রশাসনিক প্রতিহিংসা ছাড়া। মেধা এবং নিয়মকানুন উপেক্ষা করে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়াকে কার্যত প্রহসনে পরিণত করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য, ২০২৪ সালের ৯ই আগস্ট আর.জি. কর মেডিক্যাল কলেজে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে যে জুনিয়র চিকিৎসকরা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তাঁদের অন্যতম ছিলেন ডা. দেবাশিস হালদার। অতীতেও আমরা দেখেছি, আন্দোলনরত চিকিৎসকদের ওপর সরকারি নিপীড়নের দৃষ্টান্ত—সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অমান্য করেও। তবে এবারের ঘটনা সম্পূর্ণভাবে নিয়মবহির্ভূত এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিহিংসার চরম উদাহরণ। ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টর ফ্রন্ট (WBJDF) এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায়। অবিলম্বে ডা. দেবাশিস হালদারকে তাঁর নির্ধারিত মেরিটলিস্ট অনুযায়ী পাওয়া পদে নিয়মমাফিক পুনর্বহাল করা হোক। আমরা সমস্ত সচেতন নাগরিক, শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ এবং গণতন্ত্রে বিশ্বাসী সকলকে এই ধরনের অনিয়ম ও দমনমূলক পদক্ষেপের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাই। As in every year, this year too, under the supervision of Swasthya Bhawan, the bond postings of Senior Residents have been carried out through a so-called "transparent" and institutional counseling process, based on the final MD examination marks. In this process, 778 second-year Senior Resident doctors received initial joining letters for various hospitals. Among them, Dr. Debashis Haldar was allotted the Department of Anesthesiology at Howrah District Hospital through regular counseling on February 27th. But shockingly, today, May 26th, the final appointment list released by Swasthya Bhawan shows a glaring and inexplicable irregularity—while the postings of 777 doctors remain unchanged, only Dr. Debashis Haldar’s posting has been mysteriously altered. He has now been directed to join Gazole Hospital in Malda district, a place where no such post even existed in the government’s own official vacancy list published on February 20th—or even on the day of counseling itself, February 27th. A new post seems to have been conjured out of nowhere just to shift him. There is absolutely no logical justification for this change—except administrative vengeance. Merit and protocol have been blatantly disregarded. The entire counseling process has been rendered a farce. It's important to note that Dr. Debashis Haldar was one of the leading voices in the protests following the brutal murder at R.G. Kar Medical College on August 9, 2024. We have seen, time and again, how doctors who stand up against injustice face state-backed retaliation—even in defiance of Supreme Court directives. But this current incident is not just another instance of suppression—it is a grotesque example of unlawful, deliberate vendetta. The West Bengal Junior Doctor Front (WBJDF) strongly condemns this shameful act. We demand the immediate reinstatement of Dr. Debashis Haldar to the position he rightfully earned by merit, as per counseling norms. We call upon every conscious citizen, every right-minded individual, and every believer in democracy to raise their voice against such blatant injustice and authoritarian oppression. Facebook: https://www.facebook.com/share/p/16c5Mhk1bS/?mibextid=wwXIfr Instagram: https://www.instagram.com/p/DKH8JnyyCZ_/?igsh=NjVvOGYzZHo1cmQ5
ছবিটি সুপ্রিয় কুমার বেরা'র। বয়স ১৮। আজ সকাল থেকে নিখোঁজ। শেষ দেখা গেছে বাগনান স্টেশনের কাছে। নিখোঁজ হওয়ার সময় গায়ে ছিল ছাই রঙের জামা। বাবার নাম শ্যামল কুমার বেরা। বাড়ি - বাগনান জেলার খাজুটি গ্রাম। সন্ধান জানাবার ঠিকানা- 8967054781

স্বাস্থ্য ভবনের সারাদিনের অবস্থান এর শেষে সারাদিন ধরে ঠিক কি চলল সে বিষয়ে এবং যে উদ্দেশ্যমূলক প্রোপাগান্ডা শাসক দলের আইটি সেল এর তরফ থেকে করা হচ্ছে তা নিয়ে আমাদের বক্তব্য, ধৈর্য্য ধরে পুরোটা শুনবেন। At the end of the day's events at Swasthya Bhawan, here is our statement on what exactly transpired throughout the day and the deliberate propaganda being spread by the ruling party's IT cell. Please listen to the entire message patiently. Facebook: https://www.facebook.com/share/v/1BmVb7UUFA/ Instagram: https://www.instagram.com/reel/DKKbAoaSTeb/?igsh=MTg0dzhteW1tdXJiaw==
আগামী ২ রা জুন মেডিকেল কলেজের নিউ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে মেডিকেল কলেজ কলকাতার এবছরের ছাত্রছাত্রী ইউনিয়ন ইলেকশন। মুখ্যমন্ত্রীর মিথ্যা আশ্বাস পেরিয়ে ছাত্রছাত্রীদের নাছোড়বান্দা লড়াইয়ের উপর ভর করে অথোরিটির থেকে মেডিকেল কলেজ আদায় করে নিয়েছে ইলেকশন। থ্রেট কালচার নয় গণতন্ত্রই হোক ক্যাম্পাসের শেষ কথা। আর কোন অভয়ার ঘটনা না যেন ঘটে এই আমাদের অঙ্গীকার। ২ রা জুন থ্রেট কালচারের কফিনে পড়ুক শেষ পেরেক। সকলকে আহ্বান রইল মেডিকেল কলেজের গণতন্ত্রের এই উৎসবে সামিল হওয়ার..... https://www.facebook.com/share/v/16PhCbPZQx/
মেধাভিত্তিক কাউন্সিলিং কে উপেক্ষা করে প্রায় ১৬০০ জনের মধ্যে বেছে বেছে ৩ জনকে প্রতিহিংসামূলক ও নিয়মবিরুদ্ধভাবে পোস্টিং এর প্রতিবাদে আমাদের সম্মিলিত সিদ্ধান্ত। আপনাদের সুনির্দিষ্ট মতামত জানান ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে আমাদের সাথে গর্জে উঠুন! Disregarding merit-based counselling, only 3 out of about 1600 senior residents have been selectively and vindictively posted in violation of the rules. We stand united in protest against this. This is the collective organisational stand of West Bengal junior doctors front. Please share your own opinion and join us in raising your voice against corruption in the path of a greater movement! Facebook: https://www.facebook.com/share/v/1Na9eykiEB/ Instagram: https://www.instagram.com/reel/DKRFA_xyHfu/?igsh=OGpqaWd1eTQ0Z2ly
ধরুন আপনি কোন জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় নির্দিষ্ট র্যানক করে নিয়মানুযায়ী কাউন্সিলিং এ বসে কোন একটি নির্দিষ্ট কলেজের একটি নির্দিষ্ট সিট পেয়েছেন। কিন্তু যখন আপনি ভরতি হতে দেখলেন, না আপনার র্যানক অনুযায়ী পাওয়া সেই পছন্দের সিটে আপনি পড়তে পারবেন না। কোন এক জায়গায় নতুন কোন এক কলেজ খোলা হয়েছে, সেখানে গিয়ে আপনাকে পড়তে হবে। আপনার র্যানক, কাউন্সিলিং প্রক্রিয়া এসবের কিছুতেই কিছু যায় আসে না। অবাক হচ্ছেন? ঠিক এমনটাই ঘটেছে অভয়া আন্দোলনের অন্যতম তিন মুখ ডা.দেবাশিস হালদার, ডা.অনিকেত মাহাতী, ডা.আশফাকুল্লা নাইয়ার সাথে। কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে নিজস্ব র্যানক অনুযায়ী সিনিয়র রেসিডেন্টশিপের জন্য এরা নির্দিষ্ট কলেজ-হাসপাতালগুলিতে ডিউটি করার জন্য যোগ্য বিবেচিত হয়। অথচ তাদের ডিউটি করতে বলা হচ্ছে অন্যসব কলেজ-হাসপাতালে। যে জায়গাগুলোয় এমনকি তাদের নিজেদের স্পেশ্যালিটির সাবজেক্টগুলোর কোন ভ্যাক্যান্ট সিট কাউন্সিলিং এর আগে ছিলই না! তাদের অপরাধ? তারা কর্তব্যরত অবস্থায় একজন মহিলা ডাক্তার, যে কিনা তাদের কলিগ, তার নৃশংস ধর্ষণ ও হত্যার ন্যায়বিচার চেয়ে পথে নেমেছিল। তাই তাদের উপর সরকারের এই প্রতিহিংসাপরায়ণ মনোভাব! নানা দিকে প্রচার চলছে মানুষের স্বাস্থ্যের অধিকারের কথা বলে এরা তাহলে এখন এটা নিয়ে কথা বলছে কেন? তারা গ্রামে যেতে চাইছে না কেন? সকলকে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার এই দেবাশিস, অনিকেত, আশফাকরাই গতবছর বন্যার সময় ছুটে বেড়িয়েছেন বাংলার এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে, কখনো হাঁটুজল ভেঙে কখনো কাদা মেখে, প্রয়োজনীয় ত্রাণ হোক কিংবা ওষুধপত্র নিয়ে এরা পৌঁছেছেন বন্যাদুর্গত মানুষের কাছে। মুর্শিদাবাদের কয়েকটি গ্রামে এবছর যখন দাঙ্গাপরিস্থিতি তৈরী হয়, প্রাণের পরোয়া না করে জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে এরা পৌঁছে গিয়েছেন দাঙ্গাবিধ্বস্ত মানুষের কাছে। এরা গ্রামে যেতে ভয় পাচ্ছে, এরম হাস্যকর কথা এদের অতি বড়ো শত্রুও কি সত্যিই মন থেকে বিশ্বাস করতে পারে? তাই প্রশ্নটা এখানে গ্রামে যাওয়ার নয়, প্রশ্নটা অগণতন্ত্রের, স্বৈরাচারের, প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতির, যে রাজনীতি একজন নাগরিক কে বলে তুমি আমার বিরুদ্ধে কিছুও যদি বলো, তাহলে তোমার যা খুশী আমি করতে পারি, তুমি কিচ্ছু করতে পারবে না। গণতন্ত্রের বুকে এ এক অশ্লীল আঘাত। একে প্রতিরোধ করতেই হবে। মেডিকেল কলেজগুলোর মধ্যে যে থ্রেট কালচারের বিরুদ্ধে এরা আওয়াজ তুলেছিল, যে থ্রেট কালচার অভয়ার ধর্ষণ,খুনের জন্যও দায়ী, সেই থ্রেট কালচারই যেন আজ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে গোটা রাজ্যজুড়ে, নবান্নের দেওয়ালে দেওয়ালে। এর বিরুদ্ধে বাংলার সমস্ত গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষের প্রতিরোধ ধ্বনিত হোক রাস্তায়,রাস্তায়, আর শতগুণ জোরে। এই তিনজনের জন্য নয়, বাংলার মৃতপ্রায় গণতন্ত্র যাতে আবার আপন তেজে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারে, তার জন্য ন্যাক্কারজনক এই প্রতিহিংসার রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদে থাকুন, প্রতিরোধে থাকুন, রাস্তায় থাকুন।
কিছুক্ষণ আগে রাতের অন্ধকারে বিকাশ ভবনে আন্দোলনকারী চাকরিহারা যোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকা শিক্ষাকর্মী দের উপর নির্বিচারে লাঠিচার্জ এবং ভয়ানক আক্রমণের ঘটনায় আমরা স্তম্ভিত! ১৪ই আগস্ট সারা বাংলা প্রত্যক্ষ করেছিল আর.জি.কর মেডিকেল কলেজে দুষ্কৃতী তাণ্ডবে পুলিশের ভূমিকা, আর আজ আমরা দেখলাম বিকাশ ভবনের যোগ্য চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উপর পুলিশের বর্বরোচিত লাঠিচার্জ! শিক্ষক শিক্ষিকা শিক্ষাকর্মী দের অনেকের মাথা ফেটেছে, রক্তাক্ত হয়েছেন, পা ভেঙেছে, জ্ঞান হারিয়েছেন। ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট এই বর্বরোচিত রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস এর বিরুদ্ধে তীব্র ধিক্কার জানায়! এর মধ্যে বহু আহত শিক্ষক শিক্ষিকাদের হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছে, এবং আরও অনেককে হাসপাতালে অতিদ্রুত নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমাদের প্রতিনিধিরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন, প্রাথমিক চিকিৎসার সামান্য চেষ্টা হচ্ছে, কিন্তু তা ঘটনার ভয়াবহতার তুলনায় নেহাৎ ই অপ্রতুল। অ্যাম্বুলেন্স এর ব্যবস্থা করার চেষ্টা চলছে - তাতেও পুলিশি বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। সমস্ত গণতন্ত্রপ্রিয় সাধারণ মানুষ কে এই নিন্দনীয় বর্বরোচিত রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস এর প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়ার আবেদন জানাই। Instagram: https://www.instagram.com/p/DJrroO9SXY4/?igsh=cmhycDRlcGp2MTRk Facebook: https://www.facebook.com/share/15EJuVqQVd/?mibextid=wwXIfr