
Al-Huda wa An-Noor
309 subscribers
About Al-Huda wa An-Noor
আসসালামু 'আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাহতুহু 🌼 এই চ্যানেলের মূল উদ্দেশ্য হলো মুসলিম ভাই-বোনদের মধ্যে ইসলামিক দ্বীনি জ্ঞান অর্জনের উৎসাহ গড়ে তোলা এবং হারাম প্রচলিত কাজ গুলো সহজে বুঝতে। 💌 আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের সকলকে শুকরান জাযাকাল্লাহু খায়রান। 🤲 আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের ইলম বাড়িয়ে দিন এবং আমাদের সকল নেক আমল কবুল করুন।গুনাহ থেকে বিরত রাখার তৌফিক দান করুন (আমীন) ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার কথা পৌঁছিয়ে দাও, তা যদি এক আয়াতও হয়। আর বনী ইসরাঈলের ঘটনাবলী বর্ণনা কর। এতে কোন দোষ নেই। কিন্তু যে কেউ ইচ্ছে করে আমার উপর মিথ্যারোপ করল, সে যেন জাহান্নামকেই তার ঠিকানা নির্দিষ্ট করে নিল। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩২০৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩২১২) ⁉️ Stay Connected With Us ✨
Similar Channels
Swipe to see more
Posts

ইবনুল কাইয়িম রহ. বলেছেন: একটানা তিনদিন কুরআন কারীম তিলাওয়াত না করলে, কুরআন ‘বর্জনকারীর’ তালিকায় নাম উঠে যায়। নবীজি ﷺ কুরআন বর্জনকারীর বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে অভিযোগ জানিয়ে গেছেন। তবে সালাতের তিলাওয়াত দিয়ে বাঁচা যায় কি না, আল্লাহ তা‘আলাই ভালো জানেন। তবুও সতর্কতামূলক প্রতিদিন একটা আয়াত হলেও আলাদা করে তিলাওয়াত করে রাখা নিরাপদ। একপৃষ্ঠা তিলাওয়াত করতে কি খুব বেশি সময় লাগে? অন্তত শুনে নিতে? মাবুদ, আপনার নবীর অভিযোগে অভিযুক্তদের তালিকায় নাম ওঠা থেকে রক্ষা করুন। ~শায়েখ আতীক উল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ বই : আই লাভ কুরআন’

https://youtube.com/watch?v=HTMSZXfTTq4&feature=shared

📚 *আয়োজন: ফরজে আইন ইলম কোর্স | ৬০ দিনের পরিকল্পনা* *আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ,* আমরা একটি বিশেষ ইলমী আয়োজন করতে যাচ্ছি ইন শা আল্লাহ, যার সময়কাল নির্ধারণ করা হয়েছে *৬০ দিন*। এই সময়ের মধ্যে প্রতিদিন ভিডিও দেখে, তা থেকে নোট তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করার মাধ্যমে আপনি এই সফরে অংশ নিতে পারবেন। *🎯 মূল উদ্দেশ্য:* আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ফরজে আইন ইলম অর্জন করা, যা প্রতিটি মুসলিম নর-নারীর জন্য জানা ফরজ। *📌 আপনি কীভাবে অংশ নেবেন?* 1. প্রতিদিন নির্ধারিত একটি ভিডিও দেখবেন। 2. ভিডিও দেখে বোঝার পর খাতায় নোট করবেন (এমনভাবে যেন কেউ পড়ে বুঝতে পারে)। 3. সেই নোটের ছবি আমাদের পাঠাবেন। *🔄 বিকল্প সুযোগ:* যদি আপনি নিয়মিত না দেখতে পারেন, তবে চাইলে একসাথে একাধিক ভিডিও দেখে, সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করে একবারেই সব নোটের ছবি পাঠাতে পারবেন। *🎁 হাদিয়া:* প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত নিয়মিত অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে *১-২ জনকে হাদিয়া* দেওয়ার চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ। *📝 শর্ত:* 👉 কাজ একটি—ইলম অর্জন এবং নোট করা। 👉 নিয়ত একটাই—আল্লাহর জন্য শেখা ও আমল করা। *📢 এই আয়োজনটি "Al-Huda wa An-Noor" কর্তৃক আয়োজিত।* আসুন, এই আয়োজনকে আমাদের জান্নাতের পথের একটি সোপান বানাই। JOIN GROUP ::https://chat.whatsapp.com/BhkTFRV673PFizJWUtDVch

বিয়ের কথা কারা বেশি বলে জানেন? যারা হারাম সম্পর্ক করে না, কোন প্রেম-ভালোবাসা নাই, মাস্টারবেশন করে না, পর্ণ দেখে না, ছেলে/মেয়েদের দিকে তাকায় না, খারাপ নজর বা চোখ দিয়ে ধর্ষণ করে না ইত্যাদি এরাই সবসময় বিয়ে বিয়ে করে। অপরদিকে, যারা হারাম সম্পর্ক করে, মাস্টারবেশন করে, পর্ণ দেখে, ছেলে/মেয়েদের দিকে তাকায়, খারাপ নজর বা চোখ দিয়ে ধর্ষণ করে ইত্যাদি এদের কাছে বিয়ের কোন প্রয়োজন হয়না। কারণ, এরা ফ্রিতেই সব পেয়ে যায়। হারামভাবে সব মজা ভোগ করে একাধিক পুরুষ/নারীর থেকে। এরা হলো কাপুরুষ ও অনেকক্ষেত্রে পশুর মত। তাই, যারা কথায় কথায় বিয়ে বিয়ে করে তাদেরকেই বিয়ে করুন। মানুষ তাদেরকে যতই বিয়ে পাগল বা খারাপ ভাবুক। প্রকৃতপক্ষে এরাই বীরপুরুষ ও লয়াল। এরা হারামে যায় না একজন হালালের অপেক্ষায় থাকে, যার কারণে এদের ভালোবাসাও হয় প্রেমময় ও পবিত্র। এই মানুষগুলোই সুখে-দুঃখে আপনার পাশে থাকবে।

সমস্যা যত কঠিনই হোক 'কেটে যাবেই! মনের সমস্ত আশা 'পূরণ হবেই!! আমাকে শুধু ‘লা হাওলা ওয়ালা কুউয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’ একটানা পড়ে যেতে হবে!!! . - শাইখ আতিক উল্লাহ হাফিঃ

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ, *আপনি কি প্রতিদিন ১ ঘণ্টা সময় দিতে পারবেন আল্লাহর জন্য?* *আপনি কি ফরজে আইন ইলম শিখতে আগ্রহী?* *চাইলে পেতে পারেন একটি ইসলামিক হাদিয়া 🎁!* 📢 আমরা খুব শিগগিরই শুরু করতে যাচ্ছি ৬০ দিনের একটি বিশেষ আয়োজন — যেখানে প্রতিদিন থাকবে একটি ভিডিও ক্লাস + হাতে-কলমে নোট করার সুযোগ। ✅ আপনার কাজ: — ১ ঘণ্টা সময় দেওয়া — ভিডিও দেখে ভালোভাবে খাতায় নোট নেওয়া — সেই নোটের ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করা 🎯 উদ্দেশ্য: *আল্লাহকে রাজি করা, ফরজ ইলম শেখা* 🎁 বেস্ট ১-২ জন পাবেন আকর্ষণীয় হাদিয়া। *বিস্তারিত আসছে খুব শিগগিরই ইন শা আল্লাহ...* নিচে দেওয়া গ্রুপ এ জয়েন হয়ে নিন। 📖 এই আয়োজনটি *Al-Huda wa An-Noor* কর্তৃক আয়োজিত। আমাদের উদ্দেশ্য: *জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়া, আমল গড়ে তোলা।* *ইন শা আল্লাহ আমরা একসাথে শিখব, পরিবর্তন হব।* আপডেট পেতে জয়েন করুন আমাদের গ্রুপে : https://chat.whatsapp.com/BhkTFRV673PFizJWUtDVch

মেয়েদের দ্রুত ম্যাচিউরিটির একটা বড় কারণ, ছেলেদের কাছ থেকে অল্প বয়স থেকেই প্রচুর পরিমাণে অ্যাটেনশন পাওয়া এবং ফ্রী মিক্সিংয়ে অভ্যস্ত থাকা। যারফলে, এমন তেরো চৌদ্দ বছরের মেয়ে যা ভাবে এই বয়সে, তা অধিকাংশ ছেলেরাই টের পায় চব্বিশ পঁচিশ বছর পরে। এজন্যই দেখবেন পনেরো ষোলো বছরের একটা ছেলে কোনো মেয়েকে পাওয়ার জন্য যেই পাগলামি করে তা ঐ বয়সের অধিকাংশ মেয়ের কাছেই হাস্যকর বা নরমাল। কারণ সে অনেক আগ থেকেই দেখছে তাকে পাওয়ার জন্য ছেলেরা এসবই করছে। আপনি মেয়ে, যদি কনজারভেটিভ বা ফ্রী মিক্সিং মুক্ত হন তাহলে ফ্রী মিক্সিংয়ে অভ্যস্ত স্বামীর কাছে তেমন অ্যাট্রাকটিভ হতে পারবেন না। আপনার স্বামী বিভিন্ন গ্রুপে পোস্ট দিয়ে বেড়াবে, “আমার স্ত্রী ইনট্রোভার্ট। একটু রাগ দিলেই কান্না করে দেয়। সমাধান চাই!” তবে ছেলেরা এটাকে অনেক ক্ষেত্রে মেনে নেয় বা এমন মেয়েদের সরলতা উপভোগ করে। কারণ মেয়েদের সরলতার প্রতি পুরুষের ন্যাচারালি আকর্ষণ আছে। কিন্তু বিপত্তি ঘটে ফ্রী মিক্সিংয়ে অভ্যস্ত বা অতীত ওয়ালী মেয়েদের ক্ষেত্রে। যাকে বলে হাইপারগ্যামি। পূর্বের অভিজ্ঞতা তার যোগ্যতা কমিয়ে দিলেও নিজের চাহিদা বেড়ে যায়। ধরুন, ক্যাম্পাসে ঐ মেয়ে দশটা ছেলের সাথে ওঠাবসা করেছে। ধরে নিলাম ফিজিক্যাল কিছু না হলেও অনেক মজা মাস্তি করেছে। অনেক ধরনের ছেলেদের সান্নিধ্য লাভ করেছে। এমন মেয়েকে কোনো ভালো ছেলে বিয়ে করলেই বিপদে পড়বে, যে কিনা এতে অভ্যস্ত নয়। এমন ছেলে হবে এই মেয়ের কাছে অযোগ্য বা ওরা যাকে বলে ধর্মান্ধ। অথবা সিম্পানন্দেরা যাকে বলে “মুরোদ নেই”! এমন মেয়ে যখন দেখে তার স্বামী তার ফেলে আসা আট-দশটা ছেলেদের মতো নটি বয় বা আনলিমিটেড রোমান্টিক না, তখন স্বামীর উপর বিরক্ত হয়ে যাবে। ঐসব ছেলেদের মিস করবে। লুকিয়ে সম্পর্কে জড়াবে। ঐ ছেলেদের কাছেই রোমান্টিসিজম খুঁজবে। কারণ তার চাহিদা তো লিমিটেড না। এটা তো জাস্ট গল্প বললাম, বিয়ের আগে টের পেলে এই ছেলের সাথে বিয়েতেই রাজি হবে না! কারণ মনে রাখবেন, একটা মেয়ের পাস্টে আট দশটা ছেলে ফ্রেন্ড(!) থাকা মানে আট দশটা সংসার করে আসার অভিজ্ঞতা। Agree or die....

আবু হাতেম বলেন, "সবচেয়ে লাভবান ব্যবসা আল্লাহর যিকর এবং সবচেয়ে ক্ষতিকর ব্যবসা মানুষের যিকর।" ফুযাইল বিন ইয়ায বলেন, "মানুষের যিকর ব্যাধি, আর আল্লাহর যিকর আরোগ্য।" *[সংগৃহীত]* মানুষের যিকর - মানুষের গীবত,পরনিন্দা,পরচর্চা, হিংসা,হাসাদ,সমালোচনা ইত্যাদি। #As Saabiquun

এসএসসি ২৫ /এইচএসসি ২৭ এর পোলাপান নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে । পড়ালেখা করতে চাচ্ছে যারা তাদের নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে নানা কথা হচ্ছে । পড়ালেখা করেন আর না করেন কিছু কাজ করেন সাথে ১) If possible এবং জীবনে সেরা একটা কাজ যদি করতে চান তাইলে তাবলীগের ভাইরা যে চিল্লা দিতে বা চল্লিশ দিনের জমাতে যেতে উৎসাহিত করতাছে ,বাসায় বুঝাইয়া চলে যান । **৪০ দিন না পারলে ১৫ দিন -২০ দিন অন্তত ০৩ দিন যান ।ছেলে শিক্ষার্থীদের আমি Highly recommend করব অন্তত ০৩ দিন যেতে ।ছাত্র জমাত কোনভাবেই মিস দেওয়া উচিত না ।** > কারণ আমরা নামে মুসলমান কামে না । ঘুমের দোয়াটা পর্যন্ত আমরা জানি না ।ইসলামের অনেক ব্যাসিক নলেজ তবলীগের জমাতে শেখানো হয় ।আমার একটা আফসোস আমার ফ্যামিলি আমাকে যাইতে দেয় না SSC এর পর তবলীগের জমাতে । ২) এসব ভালো লাগে না ভাই ,যাব না ।OK তাইলে রাসূল সাঃ এর সীরাত পড়ে বা ভিডিও দেখে শেষ করে ফেলেন । অনলাইনে Raindrops মিডিয়ার সিরাত আছে ,শুনে ফেলেন । ৩) অনেকেই ,আমার ধারণা SSC পাশ করা অন্তত ৫০% যুবক-যুবতী কোরআন তেলোয়াত করতে পারে না । শিখে নাই ছোটবেলায় । এখনকার বাবা মায়েরা শেখায় না ।তারা শিখে ফেলেন ।আর সময় পাবেন না । ৪) হাতে থাকা ফোনে বাংলা টাইপিং শিখেন । SSC এর বিভিন্ন অধ্যায়ের উপর MCQ প্রশ্ন টাইপ করেন এবং প্রশ্ন বানান । বানিয়ে নানা জায়গায় পোস্ট করেন । ৫) হাতে থাকা ফোনে Canva App ইউজ করা শিখেন । পোস্টার মেকিং শিখেন Youtube এর ফ্রি টিউটোরিয়াল দেখে । ৬) হাতে থাকা ফোনে Capcut এপ ইউজ করে ভিডিও ইডিটিং শিখেন ,ছবি তোলার বিভিন্ন ফ্রি প্লেলিস্ট দেখে ছবি তোলা শিখেন । ৭) PC থাকলে MUST MUST MUST দুইটা হলেও প্রোগ্রামিং Language শেখার চেষ্টা করেন । ৮) PC থাকলে Microsoft office এর এপগুলার কার্যক্রম শিখে ফেলো । ৯) Productive life style / ইসলামের ইতিহাস এই দুই জনরার যে জনরা ভালো লাগে সেই বই পড়াতে সময় দেও । ১০) ইংরেজি ভাষা শেখাতে সময় দেও SSC থেকে HSC এর কলেজ শুরুর আগে ৪ ঘন্টা সর্বোচ্চ পড়ালেখাতে দিতে পারো আর বাকি টাইম স্কিল অর্জনে সময় দেও । ১-২-৩ এর মাঝে যে কোন একটা তো করতেই হবে । ৪-৬ এর মাঝে অন্তত ২ টা কাজ প্রতিদিন করো । এই বন্ধকে জীবন পরিবর্তনের বন্ধ বানাও । Sadiqur Rahman Sadab Founder of *Battle of Biology*

সেদিন এক বোনের ঘটনা শুনলাম। আন্ডার-গ্রাজুয়েট করা অবস্থায় বাবা বিয়ে দেয়নি। তার বাবা তকে বলেছিলেন আগে পড়াশুনা শেষ করো, তারপর অন্যকথা। বাবার কথামতো পোস্টগ্রাজুয়েট, পিএইচডি করলেন। একজন স্বাভাবিক তরুণীর মতোই বোনটির দীর্ঘশ্বাস দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে লাগলো। সমস্যা হচ্ছে, এত উচ্চশিক্ষিতার জন্য উচ্চশিক্ষিত ছেলে পাওয়া খুবই কঠিন। বোনটি ভার্সিটির প্রফেসর হয়ে গেলেন। কলিগরা বিয়ের প্রস্তাব দিলে সেখানেও বাবা না করে দেন। কোন ছেলের চেহারা তার ভালো লাগে না, কোনো ছেলের টাকাপয়সা তার কাছে কম মনে হয়। হয়তো মেয়ের জন্য পার্ফেক্ট ছেলে খুঁজতে গিয়ে তিনি ভুলে গিয়েছিলেন, পৃথিবীতে কেউই পার্ফেক্ট না। এমনকি তার মেয়েও না। এর মধ্যে বহু নদীর জল বহু জায়গায় গড়াল। বোনের বয়সও ত্রিশ পেরিয়ে চল্লিশের দিকে এগোলো। প্রচণ্ড ডিপ্রেশনে ভুগে একসময় হাসপাতালে ভর্তি হলেন তিনি। সামান্য অসুখই তীব্র আকার ধারণ করায় একসময় বোনটা মা*রা গেলেন। মৃ*ত্যুর সামান্য আগে বাবাকে কাছে ডেকে বললেন, বাবা, বলুন আমিন। বাবা বললেন, আমিন। - আবার বলুন আমিন। - আমিন। - আরেকবার বলুন আমিন। - আমিন। বোনটা তারপর বুকে একরাশ ব্যথা নিয়ে বললেন, "ওয়াল্লাহি! আল্লাহর কসম! আল্লাহ যেন আপনাকে আখিরাতে জান্নাতের আনন্দ থেকে বঞ্চিত করেন, যেভাবে আপনি আমার যৌবনে আমাকে বিয়ের আনন্দ থেকে বঞ্চিত করেছেন।" ঘটনা টা শুনে আমি কিছুক্ষণের জন্য স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। নিজের অজান্তেই দুচোখ অশ্রুসিক্ত হয়ে উঠলো। সাবধান! শ্রদ্ধেয় মা-বাবারা, মেয়েকে উপযুক্ত বয়সে বিয়ে দিয়ে দায়িত্ব পালন করুন। অন্যথায় আখিরাতে মেয়ের গোনাহ ও ক্ষতির দায় আপনাকেই নিতে হবে! লেখা : সংগৃহীত (মূল লেখকের নাম উল্লেখ ছিল না)