
Al-Huda wa An-Noor
336 subscribers
About Al-Huda wa An-Noor
আসসালামু 'আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাহতুহু 🌼 এই চ্যানেলের মূল উদ্দেশ্য হলো মুসলিম ভাই-বোনদের মধ্যে ইসলামিক দ্বীনি জ্ঞান অর্জনের উৎসাহ গড়ে তোলা এবং হারাম প্রচলিত কাজ গুলো সহজে বুঝতে। 💌 আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের সকলকে শুকরান জাযাকাল্লাহু খায়রান। 🤲 আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের ইলম বাড়িয়ে দিন এবং আমাদের সকল নেক আমল কবুল করুন।গুনাহ থেকে বিরত রাখার তৌফিক দান করুন (আমীন) ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার কথা পৌঁছিয়ে দাও, তা যদি এক আয়াতও হয়। আর বনী ইসরাঈলের ঘটনাবলী বর্ণনা কর। এতে কোন দোষ নেই। কিন্তু যে কেউ ইচ্ছে করে আমার উপর মিথ্যারোপ করল, সে যেন জাহান্নামকেই তার ঠিকানা নির্দিষ্ট করে নিল। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩২০৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩২১২) ⁉️ Stay Connected With Us ✨
Similar Channels
Swipe to see more
Posts

যেব্যক্তি নিজেই এমন কোন কাজ করে যা করলে তার প্রতি মানুষের খারাপ ধারণা তৈরী হয়,তার জন্য উচিত নয় যে সে ঐ খারাপ ধারণাকারীদেরকে তিরষ্কার করবে। ©Syed Hammad Ahmed Hafi:

ইহুদি ও মুশরিকের লড়াই-৫ --- চতুর্থ প্রমাণ ইরাকের সাথ না হয় শত্রুতা ছিল, সাদ্দাম কমিউনিস্ট ছিল, এজন্য আমেরিকা-ইসরায়েলের সাথে জোটবদ্ধ হয়েছে। কিন্তু আফগানিস্তান কী দোষ করেছিল? ইরান কেন প্রথম তালেবান সরকার পতনে আমেরিকার পাশে ছিল? তালেবান তো শরিয়া আইন মোতাবেক দেশ শাসন করছিল, ইরান যদি এতই ইসলামী বিপ্লবী হয়, তালেবানের বিরুদ্ধে আমেরিকার পাশে দাঁড়ানোর কারণ কী? আফগানের হাজারা শিয়াদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে সুন্নীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাঠানোর কারণ কী? ইরান ২০১০ সালের পর তালেবানের প্রতি মৃদু সমর্থন ব্যক্ত করতে শুরু করেছিল। সেটাও ঠেলায় পড়ে। আমেরিকার পক্ষ থেকে কঠিন নিষেধাজ্ঞা পাওয়ার পর। তবে, ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পযন্ত ইরান শতভাগ তালেবান বিরোধী জোটে ছিল। ২০০১ থেকে ২০১০ পযন্ত আমেরিকার প্রতি মৌন সমর্থন জানিয়ে গেছে। পঞ্চম প্রমাণ ২০০৬ সালে হাসান নাসরুল্লাহর নির্দেশে হিযবুল্লাহর সেনারা দুইজন ইসরায়েলি সেনা বন্দী করে, ৮ জনকে নিহত করে। প্রতিশোধ নেয়ার জন্য ইসরায়েলে লেবাননের ওপর ব্যাপক হামলা চালিয়েছিল। এখন গাযার ওপর যেভাবে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে, বৈরুতেও ইসরায়েল তেমন করেছিল। সেই হামলার ধরণ থেকেই ‘দাহিয়া ডকট্রিন’-এর জন্ম হয়েছিল। তখন পুরো আরব তো বটেই, মুসলিমবিশ্ব হাসান নাসরুল্লাহর পাশে দাঁড়িয়েছিল। ইখওয়ানুল মুসলিমুনের সপ্তম মুরশিদে আম ‘মাহদী আকেফ’ ঘোষণা দিয়েছিলেন, হিযবুল্লাহর সমর্থনে ও সাহায্যে মিসর থেকে ১০ হাজার ইখওয়ান সদস্য পাঠাবেন। কায়রো, দামেশক, বাগদাদসহ পুরো মুসলিম বিশ্বের রাজপথ হাসান নাসরুল্লাহর সমর্থন ও ছবিতে ভর্তি হয়ে গিয়েছিল। হিযবুল্লাহর প্রতি এমন নিরংকুশ সমর্থন করার ব্যাপারে দূরদর্শী ব্যক্তিরা সতর্ক করেছিলেন। এর ভয়াবহ পরিণতির কথা ভেবে তারা শঙ্কিত হয়ে উঠছিলেন। শিয়া মিডিয়াগুলো হাসান নাসরুল্লাহকে অতিমানবের পযায়ে নিয়ে গিয়েছিল। সরলমনা সুন্নীরা শিয়া মিডিয়ার ফাঁদে পা দিয়ে বসেছিল। হাসান নাসরুল্লাহর বিরোধিতাকারীদেরকে আজকের মতো সেদিনও ‘বেকুব, নির্বোধ, রাজনীতি সম্পর্কে অজ্ঞ, ওহাবি, সালাফি ইত্যাদি বলে গাল দেয়া হয়েছিল। সবার একটাই কথা, এই মুহূর্তে হাসান নাসরুল্লাহর পাশে দাঁড়ানোই বুদ্ধিমানের কাজ। যেমনটা এখন বলা হচ্ছে। সবার সাহায্য-সমর্থন পেয়ে হাসান আমাদেরকে মসজিদে আকসায় নিয়ে যাবে। বেশিদিন অপেক্ষা করতে হল না। মাত্র ৭ বছর পর সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে একদিন সত্যি সত্যি হাসান নাসরুল্লাহ কুদসের পথে রওয়ানা দিল। সবাই অবাক, হাসান তার সেনাবাহিনী নিয়ে উত্তর দিকে যাচ্ছে। -কী ব্যাপার, ছেঃইখ, কুদস তো দক্ষিণে, আপনি সসৈন্যে উত্তর দিকে যাচ্ছেন যে বড়? -আমি কুদসজয়ের পথেই হাঁটছি। আমি সিরিয়ার সুন্নী অধ্যুষিত কালামুন, যাবদানী, হিমস, দারআ, হালাব, সুয়াইদা, হাসাকা, হামা শহর পেরিয়ে কুদসে পৌঁছব। কদিন পর হাসানের মুরিদরা দেখল, হাসানের চেলাচামুণ্ডারা সিরিয়ায় সুন্নী অধ্যুষিত অঞ্চলের শহরের পর শহরে হত্যা, লুঠ, ধর্ষণের মচ্ছব শুরু করে দিয়েছিল। সুন্নীদের মসজিদ, মাদরাসা, খানকা, এমনকি কবরস্তান পযন্ত হিযবুশ শয়তান বাহিনীর হাত থেকে রেহাই পায়নি। কুদস যাওয়ার পথে শয়তানবাহিনী দামেশক-তেহরান-মস্কোর সাহায্যে সুন্নীদের গ্রামে গ্রামে এমন নারকীয় কাণ্ড ঘটিয়েছিল, হালাকু খান, চেঙ্গিস খান মিলেও এমন ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে পারত কি না সন্দেহ। ২০১৫ সাল। সিরিয়ায় আসাদবিরোধী আন্দোলন তখন তুঙ্গে। দামেশকের পতন তখন সময়ের ব্যাপার। যে কোনো দিন বাশার পালাবে। তেহরানের খোমেনিরা ভীষণ উদ্বিগ্ন হয়ে উঠল। ২০১১ সাল থেকেই ইরান সক্রিয়ভাবে বাশারকে সাহায্য করে আসছিল। হিযবুল্লাহ, শিয়া মিলিশিয়া, কুদস ফোর্স মিলেও আসাদবিরোধী শক্তিকে দমাতে পারছিল না। তখন ইরানী কুদস ফোর্সের প্রধান কাসেম সুলেমানি (১৯৫৭-২০২০) ২০১৫ সালের জুলাই মাসে মস্কোগামী বিমানে উঠে বসল। উদ্দেশ্য নব্য ক্রুশেডার পুতিনকে বাশারের সমর্থনে টেনে আনা। কাসেইম্মা মাত্র দুই ঘণ্টা মস্কো অবস্থান করেছিল। আল্লাহমালুম মাত্র দুই ঘণ্টায় পুতিনকে কী পানিপড়া খাইয়েছিল। এরপরই পুতিন সদলবলে এসে সিরিয়ায় আসাদবিরোধীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। নিশ্চয়ই ইরান এসব ইসলাম, মুসলমান ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণের জন্যই করেছিল?

*জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ ৪টি আমলঃ ✅ সূরা আল-কাহফ পাঠ করা ✅ অধিক পরিমাণে দরুদ পড়া اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ [“আল্লা-হুম্মা সাল্লি ওয়াসাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)”] ✅ বেশি বেশি ইস্তিগফার পড়া أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ [“আস্তাগফিরুল্লা-হ”] ✅ আসর ও মাগরিবের মধ্যবর্তী সময়ে দু'আ করা অবশ্যই বেশি বেশি পৃথিবীর সকল দেশের মাজলুম, মুজাহিদ, কারাবন্দী মুসলিম ভাই-বোন ও দ্বীনের দাঈদের জন্য দু'আ করবেন। আল্লাহ তা'আলা সকল জা'লি'ম, মুনা'ফি'ক, তা'গু'ত ও কু'ফফা'রদের হেদায়েত লিখা থাকলে হেদায়েত দিন নয়তো ধ্বং*স দিন তাদের, আমিন। 🌝 Al-Huda wa An-Noor ✅ *

শয়তানের দেশ আক্রান্ত, আলহামদুলিল্লাহ। সাথে আরেকটা সুখবর দিই। আমরা কাহফ থেকে নিরাপদ ইন্টারনেট নিয়ে কাজ করছি। আইএসপি লেভেলে কাহফগার্ড বসানো থাকবে যাতে বাসার ইন্টারনেট কাহফের ফিল্টারের ভেতর দিয়ে আসবে। ফলে পর্ন, জুয়া, স্প্যাম সাইটগুলো ব্লক করবে আইএসপি লেভেলে। এমনকি ভিপিএন দিয়েও যেন এই ব্লকড সাইটগুলোতে না যাওয়া যায় সেটা নিয়ে কাজ করছি আমরা। আপনাদের কাছে আমরা দুটো জিনিস জানতে চাচ্ছি। ১। আপনি বর্তমানে কত টাকার ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করেন? ২।সেইফ ইন্টারনেট নেয়ার জন্য আপনি বর্তমান খরচের সাথে সর্বোচ্চ কত টাকা খরচ করতে রাজি আছেন? এই দুটোর উত্তর ফর্মে দেবেন প্লিজ। লিঙ্ক কমেন্টে - আর যদি কাহফের সেইফ ইন্টারনেট বাজারে আসার পরে জানতে চান তাহলে আপনার ইমেইল এড্রেস / Whatsapp নম্বরটাও ফর্মে দিতে পারেন। আপনার-আমার সন্তানদের নিরাপদ রাখার জন্য আমাদের একটু সাহায্য করবেন প্লিজ। ©Md Sharif abu hayat সার্ভে লিঙ্ক - https://forms.gle/4DK6qR3TQGzxzwyS6

একটি ভুল মাসআলা ॥ নামাযে বিলম্ব করা কোথাও কোথাও দেখা যায় যে, ফরয নামাযের সময় হয়ে যাওয়ার পরও মহিলারা নামায আদায় করতে দেরি করেন। কারণ, পুরুষরা এখনো মসজিদ থেকে নামায পড়ে ফিরে আসেনি বা মসজিদের জামাত শেষ হয়নি। তাদের ধারণা, পুরুষের নামায শেষ হওয়ার পর মহিলাদের নামযের সময় হয়। যেন এটি শরীয়তের একটি মাসআলা। এ বিষয়টি ঠিক নয়। পুরুষ যেমন নামাযের সময় হওয়ামাত্র নামায পড়তে পারে তেমনি মহিলারাও পড়তে পারবে। পুরুষরা মসজিদ থেকে ফিরেনি এই অজুহাতে নামাযের মুস্তাহাব সময় শেষ হতে দেওয়া মোটেই ঠিক নয়। জুমার দিনের ব্যাপারেও একই কথা। অর্থাৎ সেদিন মহিলাদের জোহরের নামায পড়ার জন্য পুরুষদের জুমা পড়ে ফিরে আসার অপেক্ষায় থাকতে হবে না। সময় হওয়ার পর মহিলারা নামায আদায় করতে পারবেন। -আবু আব্দুর রশীদ একটি ভুল মাসআলা ॥ নামাযে বিলম্ব করা By মাসিক আলকাউসার https://alhudawaannoor.blogspot.com

হিকমাহ হলো যা করা উচিত, তা করা; সঠিক সময়ে করা; এবং যেভাবে করা উচিত, ঠিক সেভাবেই করা।" ~ মাদারিজুস সালিকীন ইমাম ইবনুল কায়্যিম রাহিমাহুল্লাহ

কত যুবক সুন্দরী নারীর রূপের মায়ায় বিমোহিত হয়ে চিন্তাভাবনা না করেই বিয়ে করে ফেলেছে; কিন্তু বিয়ের পর প্রতিনিয়ত তার খেসারত দিয়ে চলেছে তার ইয়ত্তা নেই। এ জন্যই রাসুল ﷺ দ্বীনদার মেয়ে বিয়ে করার প্রতি তাগিদ দিয়েছেন। কারণ, দ্বীনি শিক্ষা থেকে বঞ্চিত নারীকে শয়তান খুব সহজেই ফাঁদ হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়, যদি দ্বীনমুক্ত সেই নারী সুন্দরী হয়। সৌন্দর্যের সাথে সম্পদ থাকলে তো কথাই নেই! তাই নেককার মেয়েকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করো! . - উস্তাদ হাসসান শামসি #biye Telegram : https://t.me/AlHudawaAnNoor

আপনি আগামীকাল চরম মাত্রার গুনাহে লিপ্ত হবেন এটা জেনেও আল্লাহ আপনার আজকের দু'আ টা কবুল করছেন!!